মুহাম্মাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
বানান সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২১৭ নং লাইন:
বিদায় হজ্জ থেকে ফেরার পর হিজরি ১১ সালের সফর মাসে মুহম্মদ জ্বরে আক্রান্ত হন। জ্বরের তাপমাত্রা প্রচণ্ড হওয়ার কারণে পাগড়ির উপর থেকেও উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছিল। অসুস্থ অবস্থাতেও তিনি এগারো দিন নামাজের ইমামতি করেন। অসুস্থতা তীব্র হওয়ার পর তিনি সকল স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে আয়িশার গৃহে অবস্থান করতে থাকেন। বলা হয়, এই অসুস্থতা ছিল খাইবারের এক ইহুদি নারীর তৈরি বিষ মেশানো খাবার গ্রহণের কারণে। স্ত্রী আয়িশার কোলে মাথা রেখে, তিনি আয়িশাকে তার সর্বশেষ পার্থিব সম্পত্তি (সাত কিংবা আট দিনার) দান করে দিতে বলেন (কথিত আছে তা তিনি বলেন মৃত্যুর এক দিন পূর্বে), এরপর তিনি তার জীবনের সর্বশেষ উক্তিটি উচ্চারণ করেন : {{Quote|''হে আল্লাহ, তুমি আর-রফিক আল-আ'লা'' (শ্রেষ্ঠ বন্ধু, সর্বোচ্চ আবাস বা সর্বোন্নত, স্বর্গের সর্বোচ্চ সঙ্গ)<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.ca/books?id=HTC6BwAAQBAJ&pg=PT255|শিরোনাম=The Luminous Life of Our Prophet|লেখক=Reşit Haylamaz|পাতা=355|প্রকাশক=Tughra Books|ভাষা=ইংরেজি|বছর=2013}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.ca/books?id=C75RN7Smxy0C&pg=PA24|শিরোনাম=Muhammad The Messenger of God|লেখক=Fethullah Gülen|পাতা=24|প্রকাশক=The Light, Inc.|ভাষা=ইংরেজি|আইএসবিএন=1-932099-83-2}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.ca/books?id=85sjN3wM5I8C&pg=PA214|পাতা=214|শিরোনাম=Tafsir Ibn Kathir (Volume 5)|প্রকাশক=DARUSSALAM|ভাষা=ইংরেজি}}</ref>|মুহম্মদ}} অবশেষে ৮ই জুন ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে রবিবারে বা ১১ হিজরি সালের রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সন্ধ্যায় তিনি মদিনায় আয়িশার গৃহে মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="USN&WR">[http://www.usnews.com/articles/news/religion/2008/04/07/the-last-prophet.html?PageNr=3 ''The Last Prophet''], page 3. By Lewis Lord of [[U.S. News & World Report]]. 7 April 2008.</ref> এ সময় তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] তাকে গোসল দেন এবং কাফন পরান। আয়েশার ঘরের যে স্থানে তিনি ইন্তেকাল করেন, জানাজার পর সেখানেই তাকে দাফন করা হয়।<ref name="EoI-Muhammad"/><ref>Leila Ahmed (1986), 665–91 (686)</ref><ref name="Peters90">F. E. Peters(2003), [https://books.google.com/books?id=HYJ2c9E9IM8C&pg=PA90 p. 90]</ref><ref name="Intro2Quran281">An Introduction to the Quran II (1895), p. 281</ref> পরবর্তীতে উমাইয়া খলিফা প্রথম ওয়ালিদের সময়ে, মসজিদে নববীকে সম্প্রসারণ করে মুহম্মদের কবরকে এর সম্প্রসারিত এলাকার ভেতরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি| প্রকাশক = Penerbit UTM| আইএসবিএন = 978-983-52-0373-2| শেষাংশ = Ariffin| প্রথমাংশ = Syed Ahmad Iskandar Syed| শিরোনাম = Architectural Conservation in Islam: Case Study of the Prophet's Mosque| বছর = 2005| পাতা=88}}</ref> বর্তমানেও মসজিদে নববীর অভ্যন্তরে তার কবর রয়েছে। মুহম্মদের কবরের পাশেই আরও দুটি কবর রয়েছে, সেগুলো হল যথাক্রমে ইসলামের প্রথম দুই খলিফা ও প্রখ্যাত সাহাবা আবু বকর ও উমরের, এর পাশে আরেকটি কবরের স্থান খালি রাখা হয়েছে, মুসলিমদের বিশ্বাস মতে সেখানে দুনিয়ায় পুনরায় প্রত্যাবর্তীত নবী ঈসাকে প্রকৃত মৃত্যুর পর সমাহিত করা হবে।<ref name="Peters90"/><ref>"Isa", ''Encyclopedia of Islam''</ref><ref name="Al-HaqqaniKabbani2002">{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=Shaykh Adil Al-Haqqani|লেখক২=Shaykh Hisham Kabbani|শিরোনাম=The Path to Spiritual Excellence|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=mzpV0QnOVxsC&pg=PA65|বছর=2002|প্রকাশক=ISCA|ভাষা=ইংরেজি|আইএসবিএন=978-1-930409-18-7|পাতাসমূহ=65–66}}</ref>
==
{{মূল|
৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে [[
== সংস্কারক হিসেবে মুহাম্মাদ ==
|