ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্য সংযোজন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
পাতাটিকে 2663003 নং সংস্করণে ফেরত নেয়া হয়েছে https://copyvios.toolforge.org/?lang=bn&project=wikipedia&oldid=5006936&action=compare&url=http%3A%2F%2Fbn.banglapedia.org%2Findex.php%3Fcurid%3D9700 (R)
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
{{one source|date=জুন ২০১৪}}
{{উৎসহীন|date=জুলাই ২০২০}}
'''ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি''' অবিভক্ত পাকিস্তানের<ref>[[পাকিস্তান]] ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে একটি জন যুদ্ধের ফলশ্রুতিতে বিভক্ত হয় ওবং এর পূবার্ঞ্চল [[বাংলাদেশ]] নামীয় স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আবির্ভূত হয়।</ref> একটি গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী রাজনৈতিক দল যা পূর্ব পাকিস্তান ব্যাপী [[১৯৬৯-এর গণঅভ্যূত্থান]] সংগঠনে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রেখেছিল। মাওলানা ভাসানী এই দলের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে স্বপ্রতিষ্ঠিত [[আওয়ামী মুসলিম লীগ]], যা পরবর্তীকলে [[আওয়ামী লীগ]] নামে পরিচিত, ত্যাগ করে মাওলানা ভাসানী এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেন।
{{তথ্যছক রাজনৈতিক দল
|logo =
|country = বাংলাদেশ
|party_name = বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ
|name_native = বাংলাদেশ ন্যাপ
|founder = [[আবদুল হামিদ খান ভাসানী|মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী]]
|foundation = {{শুরুর তারিখ|১৯৫৭}}
|president = জেবেল রহমান গানি
|general_secretary = এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া
|ideology = [[বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ]]<br />[[গণতন্ত্র]]<br />সামাজিক ন্যায় বিচার <br />
|position =
|alliance =
|colors = [[Blue]]
|colorcode =
|jatyo_songsod_seat = {{Infobox political party/seats|00|300|hex=#ADD8E6}}
|headquarters = [[ঢাকা]], [[বাংলাদেশ]]
|symbol =গাভী
|website =
}}
'''বাংলাদেশ''' '''ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি''' '''-বাংলাদেশ ন্যাপ''' বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত [[আওয়ামী মুসলিম লীগ]] (যা পরবর্তীকলে [[আওয়ামী লীগ]] নামে পরিচিত) ত্যাগ করে ১৯৫৭ সালে [[আবদুল হামিদ খান ভাসানী|মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী]] এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/opinion/article/1611197/%E2%80%98%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E2%80%99-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%AB%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%A6|শিরোনাম=‘কুঁড়েঘরের’ মোজাফফর আহমদ|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-20}}</ref> একটি গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি পূর্ব পাকিস্তানে [[১৯৬৯-এর গণঅভ্যূত্থান]] সংগঠনে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রেখেছিল।
 
==ইতিহাস==
১৯৫৭ সালের ৬-১০ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারিতে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে আওয়ামী লীগ সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে বিশেষ করে সাম্রাজ্যবাদীদের স্বার্থ রক্ষার স্যান্টো ও সিয়েটা চুক্তি নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। এ প্রশ্নে দলের ডানপন্থী পাতি বুর্জোয়া নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দীর পক্ষাবলম্বন করেন এবং বামপন্থী অংশ মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে স্বাধীন ও জোটনিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি এবং পূর্ব পাকিস্তানের সর্বাধিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি তোলেন। ফলে আওয়ামী লীগ আদর্শিক কারণে বিভক্ত হয়ে পড়ে। ঐ বছর ১৮ মার্চ মওলানা ভাসানী পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ ত্যাগ করেন। আওয়ামী লীগের বামপন্থী এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবিদার অংশের উদ্যোগে ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে ২৪-২৫ জুলাই গণতান্ত্রিক কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) গঠিত হয়। ন্যাপের সভাপতি নির্বাচিত হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সম্পাদক নির্বাচিত হন পশ্চিম পাকিস্তানের মাহমুদুল হক ওসমানী। ন্যাপের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন পূর্ববাংলা থেকে হাজী মুহাম্মদ দানেশ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ<ref name=":0" />, মহিউদ্দিন আহমদ, মশিউর রহমান (যাদু মিয়া), পীর হাবিবুর রহমান, এস.এ আহাদ, আবদুল মতিন, আবদুল হক, আতাউর রহমান এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ছিলেন ওয়ালি খান, আবদুল মজিদ সিন্ধী, মিয়া ইফতেখার প্রমুখ।
 
১৯৫৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ন্যাপের উদ্যোগে ব্রহ্মপুত্র নদের চরে ফুলছড়িতে কৃষক সম্মেলনের আয়োজন করা হয় এবং ঐ সম্মেলনে ‘কৃষক সমিতি’ গঠিত হয়। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করে মওলানা ভাসানীকে গ্রেফতার করেন। বন্যাদুর্গতদের সাহায্যের দাবিতে মওলানা ভাসানী কারাগারে আমরণ অনশন শুরু করেন। মওলানা ভাসানীর আহবানে সর্বদলীয় প্রত্যক্ষ ভোটাধিকার সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে ১৯৬৪ সালের ১৮ মার্চ সর্বজনীন ভোটাধিকার দিবস পালিত হয়। ১৯৬৫ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ন্যাপ সংযুক্ত বিরোধী দলের প্রার্থী হিসেবে মিস ফাতেমা জিন্নাহর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে।
 
==৬০ এর দশক==
 
৬০ দশকে সারা পৃথিবীতে সাম্য প্রতিষ্ঠা ও গণমানুষের মুক্তির সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। তার প্রভাব নিখিল পাকিস্তান ন্যাপ এর উপরও পড়ে। ফলে ১৯৬৭ সালের দিকে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় কারণে ন্যাপ নেতৃবৃন্দের মধ্যে মতবিরোধ চলতে থাকে। ১৯৬৭ সালের কাউন্সিল অধিবেশনের পূর্বে মস্কোপন্থী নেতারা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা চালায়। তাই মশিউর রহমান যাদু মিয়ার পরামর্শে রংপুরে কাউন্সিল অধিবেশন আহ্বান করা হয়। ১৯৬৭ সালের ৩০ নভেম্বর রংপুরে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনের পর দেশিয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রশ্নে ন্যাপ চীনপন্থী ও মস্কোপন্থী এ দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে পড়ে। চীনপন্থী ন্যাপের সভাপতি হন মওলানা ভাসানী এবং মস্কোপন্থী ন্যাপের সভাপতি হন সীমান্ত প্রদেশের খান আবদুল ওয়ালী খান। পূর্ব পাকিস্তান ওয়ালী ন্যাপের সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/229121/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%AB%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%95|শিরোনাম=অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদের মৃত্যুতে প্রেসিডেন্টের শোক|শেষাংশ=বাসস|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-20}}</ref> এ অংশ মোজাফফর ন্যাপ নামেও পরিচিত হয়।
 
১৯৬৭ সালে মওলানা ভাসানী ন্যাপের কাউন্সিল ও কৃষক সমিতির অধিবেশন আহবান করেন। অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় রিকুইজিশন কাউন্সিল অধিবেশন। ১৯৬৮ সালে মওলানা ভাসানির নেতৃত্বে ন্যাপ সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী গণঅভ্যূত্থানের সূচনা করে। ১০ দফা দাবির ভিত্তিতে ৩ নভেম্বর ‘দাবি দিবস’ এবং ৬ ডিসেম্বর ‘জুলুম প্রতিরোধ দিবস’ পালিত হয়। ঐদিন পল্টনে এক জনসভা শেষে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে জনগণ গভর্নর হাউজ ঘেরাও করে এবং ৭ ডিসেম্বর হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। ঢাকায় হরতালের দিন পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ৮ ও ১০ ডিসেম্বর সারা প্রদেশব্যাপী হরতাল আহবান করা হয়।
 
==১৯৭১ এর পর==
 
১৯৭২ সালে ন্যাপ সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণতান্ত্রিক সরকারের এক কর্মসূচি ঘোষণা করে। ১৯৭৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ভাসানীর নেতৃত্বে ৭ দলীয় মোর্চা গঠিত হয়। ভাসানী ন্যাপ ১৬৯টি আসনে প্রার্থী দেয়। কিন্তু প্রশাসনিক নগ্ন পক্ষপাত্তিত্বের ফলে ৭ দলীয় মোর্চা নির্বাচন থেকে সরে আসে । ১৯৭৩ সালে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহাম্মদ সালেহউদ্দিন ভাসানী ন্যাপে যোগদান করে প্রথম জাতীয় সংসদে ন্যাপের প্রতিনিধিত্ব করেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও খাদ্যশস্যের দুষ্প্রাপ্র্যতার প্রতিবাদে মওলানা ভাসানী ১৯৭৩ সালের ১৫ থেকে ২২ মে ঢাকায় অনশন করেন। মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত ঐক্যজোট খাদ্যের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকে। সরকার ১৯৭৩ সালের ৩০ জুন মওলানা ভাসানীকে সন্তোষে তার বাড়িতে গৃহবন্দি করে।
 
১৯৭৩ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাপ, জাতীয় লীগ (অলি আহাদ), জাতীয় লীগ (আতাউর রহমান), জাতীয় গণমুক্তি ইউনিয়ন (হাজী দানেশ), কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল (খান সাইফুর রহমান), কমিউনিস্ট পার্টি (নাসিম আলী), লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টির সমন্বয়ে এক বিরোধী ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯৭৪ সালের ১৬ মে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীচুক্তি স্বাক্ষরিত হলে ন্যাপ এই চুক্তির বিরোধিতা করে।
 
১৯৭১ সালে মশিউর রহমান যাদু মিয়া ন্যাপ'র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৪ সালের ১৫ মে ভাসানী ন্যাপের এডহক কমিটি গঠন করা হয় এবং কেন্দ্রীয় ন্যাপ পুনরায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। ১৫ জুলাই জাতীয় রিকুইজিশন কাউন্সিল অধিবেশন ডাকা হয়। দলের তরুণ বামপন্থী অংশ কাজী জাফর আহমদ ও রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বে ১৯৭৪ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনাইটেড পিপল্স পার্টি (ইউপিপি) গঠন করে। কাজী জাফর আহমদ ও রাশেদ খান মেনন ইউপিপি গঠন করলে মূল ন্যাপের দায়িত্ব মশিউর রহমান যাদু মিয়ার উপর ন্যাস্ত হয়। ১৯৭৪ কাউন্সিল অধিবেশনে মওলানা ভাসানী সভাপতি ও যাদু মিয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠন করলে ন্যাপ মোজ্জাফর ন্যাপ বিলুপ্ত করে বাকশালে যোগ দেন। আর মওলানা ভাসানি ও যাদু মিয়ার নেতৃত্বে বাকশালের তীব্র বিরোধিতা করে।
 
==১৯৭৫ এর পর==
 
১৯৭৬ সালে [[জিয়াউর রহমান]] একটি রাজনৈতিক দল গঠন করার উদ্যোগ নিলে সারা বাংলাদেশে ন্যাপের সকল নেতা কর্মী নিয়ে মশিউর রহমান যাদু মিয়া ও জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল]] গঠন করেন। পরবর্তীতে জেষ্ঠ্যপুত্র সাবেক মন্ত্রী শফিকুল গানি স্বপনের নেতৃত্বে ন্যাপ পূর্নগঠন হয়। ২০০৯ সালের ২৩ আগষ্ট শফিকুল গানি স্বপনের ইন্তেকালের পর তার জেষ্ঠ্য পুত্র ও মশিউর রহমান যাদু মিয়ার দৌহিত্র জেবেল রহমান গানি ন্যাপের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দলটি "বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- বাংলাদেশ ন্যাপ" নামে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত। যার বর্তমান চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া। নিবন্ধন নং-০২৭, নির্বাচনী প্রতীক : গাভী।
 
== পাদটীকা ও তথ্যসূত্র ==
<references/>
{{সূত্র তালিকা}}
 
==বহিঃসংযোগ==
* [http://bn.banglapedia.org/index.php?title=ন্যাশনাল_আওয়ামী_পার্টি বাংলাপিডিয়ায় ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি]
{{বাংলাদেশী রাজনৈতিক দলসমূহ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল]]
[[বিষয়শ্রেণী:ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি]]