ইয়াসির আরাফাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন
Imonreza (আলোচনা | অবদান)
২৬ নং লাইন:
১৯৬০ ও ৭০-এর দশকে আরাফাতের ফাতাহ দল [[জর্ডান|জর্ডানের]] সাথে মতপার্থক্যজনিত কারণে [[গৃহযুদ্ধ|গৃহযুদ্ধে]] জড়িয়ে পড়ে, যার ফলে আরাফাত বিতর্কিত হয়ে পড়েন। জর্ডান থেকে বিতাড়িত হয়ে তিনি [[লেবানন|লেবাননে]] অবস্থান নেন, যেখানে তিনি ও তার ফাতাহ দল ইসরাইলের ১৯৭৮ ও ১৯৮২ সালের আগ্রাসন ও আক্রমণের শিকার হন। দল-মত-নির্বিশেষে ফিলিস্তিনী জনগোষ্ঠীর অধিকাংশ মানুষ আরাফাতকে বীর [[মুক্তিযোদ্ধা]] এবং ফিলিস্তিনীদের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক হিসাবে সম্মান করে থাকে। তবে অনেক ইসরাইলী তাকে [[সন্ত্রাস|সন্ত্রাসবাদী]] হিসাবে অভিহিত করে থাকে।<ref name="Washington">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.washingtonpost.com/wp-dyn/articles/A41509-2004Nov10.html |শিরোনাম=A Dreamer Who Forced His Cause Onto World Stage |শেষাংশ=Hockstader |প্রথমাংশ=Lee |তারিখ=[[2004-11-11]] |কর্ম=Washington Post Foreign Service |সংগ্রহের-তারিখ=2007-10-31 |প্রকাশক=The Washington Post Company}}</ref>
 
জীবনের শেষভাগে আরাফাত ইসরাইলী সরকারের সাথে কয়েক দফায় [[শান্তি]] আলোচনা শুরু করেন। [[১৯৯১ সালের মাদ্রিদ সম্মেলন]], [[১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি]] এবং [[২০০০ সালের ক্যাম্প ডেভিড সম্মেলন]] এর মাধ্যমে আরাফাত ইসরাইলীদের সাথে কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রয়াস নেন। ইসরাইলীদের সাথে এই সমঝোতা স্থাপনের জন্য আরাফাতের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার নতজানু নীতির তীব্র নিন্দা করে। ১৯৯৪ সালে আরাফাত অসলো শান্তি চুক্তির জন্য [[ইজহাকআইজাক রাবিনরবিন]] ও [[শিমন পেরেজ]] এর সাথে অসলো শান্তি চুক্তির জন্য একত্রে [[নোবেল শান্তি পুরস্কার]] লাভ করেন। কিন্তু একই সময়ে [[হামাস]] ও অন্যান্য জঙ্গীবাদী সংগঠনের উত্থান ঘটে, যারা ফাতাহ ও আরাফাতের ক্ষমতার ভিত্তি দুর্বল করে দিয়ে ফিলিস্তিনের বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল করে নেয়।
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==