শ্রীকৃষ্ণকীর্তন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৮ নং লাইন:
==পুথি আবিষ্কার==
শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের একমাত্র আবিষ্কৃত পুথির ভিতর পাওয়া একটি চিরকুট থেকে গবেষকেরা জানতে পেরেছেন যে, পুথিটি ১৬৮২ খ্রিস্টাব্দে [[মল্লভূম|বনবিষ্ণুপুরের]] রাজার "গাঁথাঘর" অর্থাৎ রাজ-গ্রন্থাগারে ছিল। রাজগুরু [[শ্রীনিবাস আচার্য|শ্রীনিবাস আচার্যের]] দৌহিত্র-বংশীয় দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় পরে পুথিটির অধিকারী হন।<ref>অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, ''বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস'', প্রথম খণ্ড, পৃ. ২২৯</ref> দেবেন্দ্রনাথ ছিলেন [[বাঁকুড়া জেলা|বাঁকুড়া জেলার]] কাঁকিল্যা গ্রামের অধিবাসী। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে [[বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ]] মুখোপাধ্যায় পরিবারের গোয়ালঘরের মাচায় অযত্নে রক্ষিত কয়েকটি পুথির ভিতর থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের খণ্ডিত পুথিটি আবিষ্কার করেন। ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভের সম্পাদনাতেই [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ]] থেকে পুথিটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।<ref> ড. পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ''বাংলা সাহিত্য পরিচয় ও সাহিত্যটীকা'', পৃ. ৩০</ref> পুথিটির প্রথম, মধ্য ও শেষের কয়েকটি পৃষ্ঠা পাওয়া যায়নি।<ref>অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, ''বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস'', প্রথম খণ্ড, পৃ. ২২৭</ref>
 
==পুথি-পরিচয়==
 
==বৈশিষ্ট্য==