হিযবুত তাহরীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shohure Jagoron (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Shohure Jagoron (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
 
== কর্মপদ্ধতি ==
খিলাফৎ প্রতিষ্ঠার ইসলামি ফরযফরজ দায়িত্বজিম্মা পালনের লক্ষ্যে হিজবুত তহরীর সমগ্র বিশ্বে কাজ করে থাকে। এবং এক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) -এর পবিত্র জীবন থেকে হিজবুত তহরীর তাদের কর্মপদ্ধতি গ্রহণ করেছে। হিজবুক তহরীর খিলাফৎ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কোনো ধরনের সশস্ত্র পন্থায় বিশ্বাস করে না। বরং তারা একমাত্র বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক পদ্ধতিতেই কর্মকাণ্ড পরিচালনায় বিশ্বাসী। হিজবুত তহরীর মনে করে যে যেভাবে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তার মক্কী জীবনে বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক সংগ্রামের মাধ্যমে মদিনায় একটি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, ঠিক সে কর্মপদ্ধতিতেই আবার খিলাফৎ ব্যবস্থা ফিরে আসবে এবং এটাই এ কাজের ক্ষেত্রে একমাত্র সঠিক কর্মপদ্ধতি। {{সত্যতা}}
রাসূলাল্লাহ (সাঃ) খিলাফৎ প্রতিষ্ঠায় ৩টি স্তর অতিক্রম করেন। যথাঃ ১. গোপন দাওয়াত পর্যায় (০-৩ বছর), ২. প্রকাশ্য দাওয়াত পর্যায় (৩-১০ বছর) এবং ৩. নুসরাহ (সামরিক সমর্থন) খোঁজা পর্যায় (১০-১৩ বছর)। হিজবুত তহরীর এই ৩ টি পর্যায়-এ কাজ করে। বর্তমানে এরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নুসরাহ (Military Support) খুজছে। তারা বিশ্বাস করে, পৃথিবীর কোনও-না-কোনও মুসলিম দেশের সেনা-বাহিনী তাদের নিরশর্ত সমর্থন দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে। তাদের নুসরাহ সংগ্রহের তালিকায় বাংলাদেশ সেনা-বাহিনী-ও রয়েছে, যেটা প্রমাণিত হয় ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসের সেনা অভুত্থান প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে।