ইসরায়েলের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎শীর্ষ: সম্প্রসারণ
৩ নং লাইন:
 
ইহুদি জাতীয় আন্দোলন ''[[সিয়োনবাদ|জায়নবাদ]]'' উনিশ শতকের শেষভাগে (আংশিকভাবে ক্রমবর্ধমান [[ইহুদি-বিদ্বেষ|ইহুদি-বিদ্বেষের]] প্রতিক্রিয়া হিসাবে) আবির্ভূত হয়, যার অংশ হিসাবে [[আলিয়াহ]] ([[প্রবাসী ইহুদি|প্রবাস]] থেকে ইহুদিদের প্রত্যাবর্তন) বৃদ্ধি পায়। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] সময়, ব্রিটিশ সরকার প্রকাশ্যে একটি [[ইহুদি জনগণের জন্য স্বদেশ|ইহুদিদের জাতীয় বাসস্থান]] তৈরি করার প্রতিশ্রুতি প্রদান করে এবং সেই লক্ষ্যে [[সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ|লিগ অব নেশনস]] কর্তৃক [[ফিলিস্তিনে ব্রিটিশ মেন্ডেট|ফিলিস্তিন শাসন করার ম্যান্ডেট]] লাভ করে। প্রতিদ্বন্দ্বী আরব জাতীয়তাবাদও পূর্বের [[অটোমান সাম্রাজ্য|অটোমান অঞ্চলসমূহের]] অধিকার দাবি করে এবং ফিলিস্তিনে ইহুদিদের অভিবাসন রোধ করার চেষ্টা করে, ফলে [[আবশ্যিক ফিলিস্তিনে আন্তঃসাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব|আরব-ইহুদি উত্তেজনা]] বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়। ইসরায়েলের ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার লাভের সাথে [[ইসরায়েল]] থেকে আরবদের নির্বাসন, আরব-ইসরায়ে দ্বন্দ্ব [2] এবং এর পরে [[আরব ও মুসলিম দেশসমূহ থেকে ইহুদিদের প্রস্থান|আরব ও মুসলিম দেশসমূহ থেকে ইহুদিদের]] ইসরায়েলে যাত্রা শুরু হয়। [[দেশ অনুযায়ী ইহুদি জনসংখ্যা|বিশ্বের সমগ্র ইহুদিদের]] প্রায় ৪৩% আজ ইসরায়েলে বসবাস করে, যা বিশ্বের বৃহত্তম ইহুদি সম্প্রদায়। [[3]
 
[[ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি|ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির]] ভিত্তিতে ১৯৭৯ সালে উদ্বেগপূর্ণ [[মিশর–ইসরায়েল শান্তি চুক্তি]] স্বাক্ষরিত হয়।
 
==তথ্যসূত্র==