নীরদ মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ছিলেন [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] চিত্রশিল্পী। বিশ শতকের প্রথম দিকে ভারতীয় আধুনিকতাবাদী নবীন প্রজন্মের ও [[কলকাতা গ্রুপ |কলকাতা গ্রুপের]] অন্যতম চিত্রশিল্পী ছিলেন তিনি। ইউরোপীয় ছবির আঙ্গিকে ভারতীয় শৈলীর অপূর্ব সংমিশ্রণ করে নিজস্ব আঙ্গিকে শিল্প সৃষ্টি করেছিলেন।

 

নীরদ মজুমদার ছিলেন প্রখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক [[কমলকুমার মজুমদার| কমলকুমার মজুমদারের]] (১৯১৪ - ১৯৭৯) কনিষ্ঠ ভ্রাতা।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Ardhek Jibon|শেষাংশ=Sunil Gangopadhyay|প্রকাশক=Ananda Publishers}}</ref> তাঁদের কনিষ্ঠা ভগিনী [[শানু লাহিড়ী]] (১৯২৮-২০১৩) ছিলেন প্রখ্যাত চিত্রকর ও চিত্রকলার  প্রশিক্ষক। <ref name="Telegraph">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.telegraphindia.com/1130202/jsp/calcutta/story_16510654.jsp#.UUISlTeEnuo|শিরোনাম=Shanu Lahiri dead|তারিখ=2 February 2013|কর্ম=The Telegraph|সংগ্রহের-তারিখ=20 August 2018|অবস্থান=Calcutta}}</ref>

 

নীরদ মজুমদার শিল্পকলার প্রথম পাঠ নেন কলকাতার ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব ওরিয়েন্টাল আর্টে [[অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর| অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] ছাত্র [[ক্ষিতীন্দ্রনাথ মজুমদার |ক্ষিতীন্দ্রনাথ মজুমদারের]] কাছে। শৈপ্লিক দক্ষতার জন্য পাঠ শেষে ‘নরম্যান ব্লান্ট স্মৃতি পদক’ লাভ করেন।

 

১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দে নীরদ মজুমদার কলকাতায় ফিরে আসেন। তিনি বড় আকারের ক্যানভাসে আঁকতে থাকেন এবং, ধীরে ধীরে তাঁর শিল্প কাজে তন্ত্র আর্টের পুনরজাগরণ ঘটতে লাগল। ছবির বিষয় রইল ভারতীয় তথা একান্ত বাংলার, কিন্তু রীতিতে কিছুটা আধুনিক ইউরোপীয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.saffronart.com/artist/artistprofile.aspx?artistid=127|শিরোনাম=Nirode Mazumdar: Profile|প্রকাশক=Saffron Art}}</ref>

 

 

== রচনাবলি ==