মোহাম্মদ আকরম খাঁ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎রাজনৈতিক জীবন: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
== রাজনৈতিক জীবন ==
[[চিত্র:Khilafat activists leading a procession.jpg|thumb|right|300px|খেলাফত আন্দোলনের সময়]]
১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক জীবন আরম্ভ করেন। মওলানা আকরম খাঁ ছিলেন ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত [[মুসলিম লীগ|মুসলিম লীগের]] একজন অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%86%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AE%E0%A6%93%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%AE-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%81-168141|শিরোনাম=আড়ালের সূর্য মওলানা আকরম খাঁ|তারিখ=2020-08-18|ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2021-04-06}}</ref> ১৯১৯ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত তিনি খেলাফত এবং [[অসহযোগ আন্দোলন|অসহযোগ আন্দোলনের]] সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯২০ সালে [[ঢাকা]]র [[আহসান মঞ্জিল|আহসান মঞ্জিলে]] অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে তিনি [[নিখিল ভারত খেলাফত আন্দোলন কমিটি|নিখিল ভারত খেলাফত আন্দোলন কমিটির]] সভাপতি নির্বাচিত হন। এই সম্মেলনে [[খিলাফত আন্দোলন|খেলাফত আন্দোলনের]] অন্যতম নেতা মওলানা [[আবুল কালাম আজাদ]], মওলানা [[মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী]] এবং মওলানা মজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। আকরাম খাঁর দায়িত্ব ছিল তুর্কি খেলাফত থেকে ফান্ড সংগ্রহ করা। ১৯২০-১৯২৩ সময়ের মধ্যে তিনি বাংলার বিভিন্ন স্থানে জনসভা বা সম্মেলনের আয়োজন করে ''খেলাফত আন্দোলন'' এবং '' অসহযোগ আন্দোলন'' গতিশীল করার চেষ্টা করেন। হিন্দু মুসলিম ভ্রাতৃত্বের ক্ষেত্রে ১৯২২ সালে আকরম খাঁ [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জন দাশের]] স্বরাজ পার্টির পক্ষ নেন এবং ১৯২৩ সালের [[বেঙ্গল প্যাক্ট]] সন্ধির সময়ও তিনি একই পক্ষে ছিলেন। ১৯২৬-১৯২৭ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং অন্যান্য সমসাময়িক রাজনৈতিক ঘটনাবলির কারণে আকরম খাঁ ভারতীয় রাজনীতিতে তার বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন এবং তিনি স্বায়ত্তশাসন পার্টি এবং কংগ্রেস থেকে সরে দাঁড়ান। ১৯২৯ থেকে ১৯৩৫ সালের মধ্যে তিনি পর্জা বা গ্রাম্য রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৩৬ সালে তিনি গ্রাম্য রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে সক্রিয়ভাবে মুসলিম লীগের সাথে যুক্ত হন। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৪৭ সালের [[ভারত ভাগ|ভারত ভাগের]] পর তিনি পূর্ব বাংলায় চলে আসেন এবং ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সময়ে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ, পাকিস্তান মুসলিম লীগ, প্রাদেশিক মুসলিম লীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সভাপতি ছিলেন। ১৯৫৪ সালে গণপরিষদ ভেঙে দেওয়া হলে তিনি প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ান।
 
আকরাম খান ১৯৫২ সালের [[ভাষা আন্দোলন দিবস|ভাষা আন্দোলনেও]] অংশ নিয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://thedailynewnation.com/news/105189/maulana-akram-khan-pioneer-of-bengali-muslim-journalism.html|শিরোনাম=Maulana Akram Khan: Pioneer of Bengali Muslim journalism|শেষাংশ=Nation|প্রথমাংশ=The New|ওয়েবসাইট=The New Nation|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-11-03}}</ref> তিনি ১৯৬২ সালে গঠিত [[পাকিস্তান কাউন্সিল অব ইসলামিক আইডোলজি]]<nowiki/>র প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dawn.com/news/738493|শিরোনাম=Advisory body of Islamic ideology set up|শেষাংশ=Newspaper|প্রথমাংশ=From the|তারিখ=2012-07-31|ওয়েবসাইট=DAWN.COM|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-11-03}}</ref>