নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩৭ নং লাইন:
 
# ১৯২১ সালে [[কেদারনাথ দাস|ডাঃ কেদারনাথ দাস]] ''বেঙ্গল ফোর্সেপ্স'' এর উদ্ভাবন করেছিলেন যা এশীয় ও বাঙালি মহিলাদের শ্রোণীভল বাঁক তথা একটি শিশুর মাথার আকারের সাথে একই আকার বজায় রাখে।
# ১৯২২ সালে [[উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী|ডাঃ উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী]] [[কালা জ্বর]] নিরাময়ের জন্য ইউরিয়া স্টাইবামিন আবিষ্কার করেছিলেন যা [[অ্যান্টিবায়োটিক|অ্যান্টিবায়োটিকের]] ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী কাজ হিসাবে বিবেচিত করা হয়েছিল।হয়।
# ''কলেরা টক্সিন''কে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে [[শম্ভুনাথ দে|ডাঃ শম্ভুনাথ দে]] আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ছিল চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রয়োগের এক বিরাট সাফল্য-অর্জন।
# [[ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন]] নিয়ে কাজ করা ও ভারতবর্ষের প্রথম নল-জাত শিশুর সৃষ্টিকর্তা [[সুভাষ মুখোপাধ্যায় (চিকিৎসক)|ডাঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়]] চিকিৎসা সূত্রে কর্মরত ছিলেন নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে। এখানে বসে চিকিৎসার উন্নতির জন্য তিনি রাতদিন এক করে গবেষণা করতেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Desk |প্রথমাংশ1=National |শিরোনাম=এনআরএসের এই বিখ্যাত চিকিৎসকের মৃত্যু ঘিরে বিতর্ক রয়েছে আজও |ইউআরএল=https://www.kolkata24x7.com/the-first-test-tube-baby-and-the-death-controversy-of-great-dr-subhas-mukhapadhyay/ |কর্ম=Kolkata24x7 {{!}} Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper |তারিখ=২০ জুন ২০১৯ |ভাষা=en-US}}</ref>