ফিকহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বানান ও অন্যান্য সংশোধন |
Meena Islam (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৬ নং লাইন:
== উৎসসমূহ ==
{{মূল নিবন্ধ|
ইসলামের সকল বিধানের মৌলিক উৎস চারটি। এই চারটি উৎস ছাড়া কোন বিধান কোন বিধান প্রণয়ন সম্ভব নয়। এই চারটি উৎস হলো: [[কুরআন]], [[হাদিস]], [[ইজমা]], [[কিয়াস]]। এই চারটি মৌলিক উৎস ছাড়াও অন্যান্য কিছু উৎসও রয়েছে। <br />
===
ইসলামি আইনের মূল ভিত্তি ও উৎস হলো [[কুরআন]]। ইসলামি আইনবিজ্ঞানে কুরআনের অবস্থান হলো প্রচলিত আইনবিজ্ঞানে সংবিধানের অবস্থানের মতো। কুরআনে বেশিরভাগ আইনের ক্ষেত্রেই সংক্ষিপ্ত মৌলিক আলোচনা করা হয়েছে। যেমন, কুরআনে [[নামাজ]] ও [[যাকাত|যাকাতের]] আদেশ করা হয়েছে। কিন্তু এগুলোর সময়, পরিমাণ ও নিয়ম-কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়নি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কুরআনে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেমন মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন, হদ এবং যে সকল নারীদের সাথে বিবাহ অবৈধ। কুরআনে যেসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়নি সেগুলো জানার জন্য হাদিসের সহায়তা নিতে হয়।
=== হাদিস ===
[[হাদিস|হাদিসের]] শাব্দিক ও পারিভাষিক বিভিন্ন অর্থ আছে। কিন্তু ইসলামি আইনবিজ্ঞানের ভাষায় হাদিস বলে বোঝানো হয় এমন বিষয়কে, কথা, কাজ কিংবা আচরণের মাধ্যমে [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম]] থেকে যা সম্পর্কে সম্মতি অথবা নিষেধাজ্ঞা বর্ণিত রয়েছে। ইসলামি আইনে পরিভাষায় কখনো কখনো হাদিসের সমার্থক হিসেবে ''"
=== ইজমা ===
|