সমর দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
তথ্য সংযোজন
১ নং লাইন:
'''সমর দাস''' ([[ডিসেম্বর ১০]], [[১৯২৯]] - [[সেপ্টেম্বর ২৫]], [[২০০১]]) একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক। তিনি [[পুরানো ঢাকা|পুরানো ঢাকার]] নবদ্বীপ বসাক লেন এলাকায় জন্ম গ্রহণ করেন।
 
১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে নবদ্বীপ বসাক লেনে এক সঙ্গীতশিল্পী পরিবারে সমর দাসের জন্ম। তিনি পারিবারিকভাবেই সঙ্গীত শিক্ষা শুরু করেছিলেন। ১৯৪৫ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে তদানীন্তন অল ইন্ডিয়া রেডিও’র ঢাকা কেন্দ্রে বাঁশি বাজানোর মধ্য দিয়ে সমর দাসের সঙ্গীত জীবনের সূচনা ঘটে। তরুণ বয়সেই গিটার ও পিয়ানো বাজানোর জন্য তার খ্যাতি চার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে তিনি একজন খ্যাতিমান গিটারবাদক হিসেবে পরিচিতি পান। এরপর পঞ্চাশের দশকে কলকাতায় হিজ মাস্টার্স ভয়েস কোম্পানিতেও কৃতিত্ব প্রদর্শন করেছিলেন। ১৯৬১ সালে ঢাকা বেতার কেন্দ্রে সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে যোগ দেন। এখানে তিনি স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন।
==সঙ্গীত জীবন==
 
তিনি যন্ত্রশিল্পী বিশেষ করে গিটার ও পিয়ানোবাদক। তিনি বহু [[বাংলা গান|বাঙলা গানের]] সুরকার। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তার সুর করা ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’, ‘নোঙ্গর তোলো তোলো’ প্রভৃতি গান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা জুগিয়েছে। রেডিও-টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রের জন্য অসংখ্য গানের তিনি সঙ্গীত পরিচালক।
==সঙ্গীত জীবন==
১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর পুরান ঢাকার [[ওয়ারী]] এলাকায় লক্ষ্মীবাজারে নবদ্বীপ বসাক লেনে এক সঙ্গীতশিল্পী পরিবারে সমর দাসের জন্ম। পরিবারের গণ্ডিতেই তার সঙ্গীত শিক্ষা শুরু হয়েছিল। ১৯৪৫ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে তদানীন্তন অল ইন্ডিয়া রেডিও’র ঢাকা কেন্দ্রে [[বাঁশি]] বাজানোর মধ্য দিয়ে সমর দাসের সঙ্গীত জীবনের সূচনা।। তরুণ বয়সেই ]]গিটার]] ও ]]পিয়ানো]] বাজানোর জন্য তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। পরে তিনি একজন খ্যাতিমান গিটারবাদক হিসেবে পরিচিতি পান। এরপর পঞ্চাশের দশকে কলকাতায় [[হিজ মাস্টার্স ভয়েস কোম্পানিতে]] কাজ করেন এবং সুখ্যাতি অর্জ্জন করেন। ১৯৬১ সালে ঢাকা বেতার কেন্দ্রে সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে যোগ দেন। এখানে তিনি স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। তিনি বহু [[বাংলা গান|বাঙলা গানের]] সুরকার। রেডিও-টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রের জন্য অসংখ্য গানের তিনি সঙ্গীত পরিচালক।
 
==বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ==
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুজিবনগরস্খ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগঠক ও প্রধান পরিচালক ছিলেন। এ সময় বহু গানে তিনি সুর দেন। তার সুর করা গান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী ও দেশবাসীকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। মুক্তিযুদ্ধে তার সুর করা ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’, ‘নোঙ্গর তোলো তোলো’ প্রভৃতি গান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা জুগিয়েছে।
 
==মৃত্যু==