উইকিপিডিয়া:খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট: স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিষ্কার করেছে
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন
Tip-bd (আলোচনা | অবদান)
অভিভাবকরা শিশুদের নিয়ে যাচ্ছে কোমার দিকে:, পরিষ্কারকরণ, রচনাশৈলী, বানান সংশোধন, হালনাগাদ করা হল
১ নং লাইন:
{{খেলাঘর}}<!-- অনুগ্রহপূর্বক এই লাইনটি অপসারণ করবেন না -->শিক্ষার মানকে গুরুত্ব না দিয়ে সনদের দিকে বেশি মনোনিবেশের ফলে শিক্ষা জ্ঞান অর্জনের মাধ্যম না হয়ে পণ্যতে রূপান্তরিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তাইতো নম্বরের নিচে চাপা পড়ে ছটফট করছে প্রকৃত শিক্ষা। এস.এস.সি এর ফল প্রকাশকে ঘিরে উচ্ছ্বাস আর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভর করছে গোটা দেশ।
{{খেলাঘর}}<!-- অনুগ্রহপূর্বক এই লাইনটি অপসারণ করবেন না -->
 
প্রাণি মাত্রই শিশুদের ভালোবাসে। মানুষ হিসেবে আমরা একটু বেশিই ভালোবাসি। মনের অজান্তেই শিশুদের মধ্যে প্রবেশ করছে আমাদের উল্টো চলা রীতি-নীতি, সংস্কৃতি। শিশুদের ফোনে গেম খেলার ছলে খাবার’কে চতুর্থ বিষয়ের মত খাওয়াচ্ছি, এমনভাবে চটকে মুখে তুলে দিচ্ছি যাতে চাবাতে কষ্ট না হয়। হায়রে ভালোবাসা! যা চাচ্ছে তাই দিচ্ছি..তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অপ্রয়োজনীয় ক্ষতিকর অস্বাস্থ্যকর খাবার।
 
দামী খেলনা ভেঙ্গে ফেললে মনে করছি সন্তান বড় হলে নামকরা প্রকৌশলী হবে। একজন শিশু বুঝে-শুনে স্বপ্ন স্থির ও প্রকাশ করার আগেই আমরা নিজেদের মত স্বপ্নের জাল বুনে প্রথম জটিলতা তৈরি করি। শিশুটি হয়তো জানেই না একজন প্রকৌশলীর কাজ গড়া, ভাঙ্গা নয়; এটি শ্রমিকের কাজ।
 
পানি ঢেলে খাওয়ার অভ্যাস করি না পড়া-শোনার ক্ষতি হবে বলে। সুযোগ থাকলে পড়ার জন্য ঘরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের ব্যবস্থা করি কিন্তু স্বপ্ন দেখছি এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যেখানে শ্রেণিকক্ষে বা ছাত্রাবাসে সে সুযোগ নেই, তখন চট করে খাপ খাওয়ানো আসলেই মুশকিল।
 
এইভাবেই শিক্ষার্থীরা ক্রমাগত পিছিয়ে পড়ে। বয়স বা শারীরিকভাবে বড় হলেও বাস্তব জীবনকে আড়ালে রেখে ননীর পুতুলের মত মানুষ করে এক সময় হঠাৎ করে ছেড়ে দিতে হচ্ছে মহাসাগরে। আমাদের সাত রাজার আদরের ধন, ক্রমাগত ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে বোঝা হয়ে পড়ুক তা নিশ্চয়ই আমরা কেউ চাইনা। শিশুকে একমাত্র সনদ প্রাপ্তির হাইব্রিড প্রাণী না করে সাধারণ মানুষের ন্যায় ঝুঁকিবিহীন সকল পারিবারিক কাজের সাথে যুক্ত করি, কোনো জল জ্যান্ত মানুষ যেন আর কোমায় পরিণত না হয়।
 
অন্যদিকে, এদেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বাস করে কিন্তু তাদেরও পণ্য কিনতে ভ্যাট দিতে হয়। সেই টাকা দিয়ে বিত্তশালী সন্তানেরা মূলত লেখাপড়া করেন। সেই সময় তাদের সন্তানরা বাদামের জুনিয়র ঝুড়ি নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যায়। অথবা অনাহারে রাস্তার পাশে বসে থাকে-