তিন গোয়েন্দা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯ নং লাইন:
তিন গোয়েন্দা
আমি বাঙালি, থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান। ব্যায়ামবীর, অ্যামিরিকার নিগ্রো, আরেকজন রবিন মিলফোর্ড, আইরিশ অ্যামিরিকান, বইয়ের পোকা।
 
এভাবেই বইগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
 
===প্রধান চরিত্রসমূহ===
১৮ ⟶ ২০ নং লাইন:
কিশোর পাশা তিন গোয়েন্দা সিরিজের প্রধান চরিত্র। তাকে এ জন্যই ''গোয়েন্দা প্রধান'' উপাধি দেওয়া হয়েছে। ঝড়ের রাতে একটা গাড়ী দুর্ঘটনায় তার মা-বাবা দুজনেই মারা যান। রাশেদ পাশা ও মেরিয়ান পাশার কাছেই সে মানুষ। রাশেদ পাশার একটি স্যালভেজ ইয়ার্ড আছে। ইয়ার্ডের নাম "পাশা স্যালভেজ ইয়ার্ড" কোকড়া চুল, গভীর কালো দু চোখে বুদ্ধির ঝিলিক! একটা পরমাণুর মত ক্ষুদ্র জিনিসও তার চোখ এড়ায় না। যে জিনিস একবার দেখে মস্তিষ্কে মনে থাকে সারাজীবন। কিশোর পাশা একজন চমৎকার অভিনেতাও বটে। ইলেকট্রনিক্সের জাদুকরও তাকে বলা হয়। তবে তার একটা মুদ্রাদোষ রয়েছে। যখন গভীর চিন্তার মধ্যে থাকে তখন ক্রমাগত নীচের ঠোটে চিমটি কাটে। তাছাড়াও সময় নাহলে কখনোই কাওকে কোন জিনিস বলতে চায় না!
 
==মুসা আমান==
মুসা আমান তিন গোয়েন্দা সিরিজের দ্বিতীয় চরিত্র। তার উপাধি '''গোয়েন্দা সহকারী''' বাবা রাফাত আমান এবং মা মিসেস আমান। রাফাত আমার হলিউডের বড় টেকনিশিয়ান। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করা, লনের ঘাস ছাটা এসব কাজ প্রায়ই তাকে করতে হয়। সে প্রতিদিন ব্যায়াম করে। পেশী শক্তিতে সে সবার সেরা। তার মাঝে মাঝেই নানরকম শখের বাতিক ওঠে। কিছুদিন পর তা মিটে গেলে আরকটা শখে মন চলে যায়। তারও একটা মুদ্রাদোষ রয়েছে। কথায় কথায় ”খাইছে” এবং ”ইয়াল্লা” বলা তার স্বভাব। সে একটু ভোজন রসিকও বটে।
 
==রবিন মিলফোর্ড==
তিন গোয়েন্দার নথি গবেষক হিসেবে পরিচিত রবিন মিলফোর্ড। বাবা মিস্টার মিলফোর্ড এবং মা মিসেস মিলফোর্ড। মিস্টার মিলফোর্ড সংবাদপত্রে চাকরি করেন। তার কাজ হচ্ছে তিন গোয়েণ্দার সকল নথিপত্রের রেকর্ড রাখা। পাহাড়ে চড়ায় সে ওস্তাদ । কয়েকবার পা ও ভেঙেছে এ কারণে। তাকে বলা হয় ”চলমান জ্ঞানকোষ”