মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.25.251.234 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Waraka Saki-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত: সম্পূর্ণরূপে অসংলগ্ন বিষয়বস্তু
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
১৫ নং লাইন:
| দাম্পত্যসঙ্গী = কমলা দেবী
}}
'''মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়''' (১৯ মে, ১৯০৮<ref name="Kapoor2002">{{cite book|author=Subodh Kapoor|title=The Indian Encyclopaedia: Mahi-Mewat|url=https://books.google.com/books?id=mc6C5dVHbGAC&pg=PA4605|date=2002|publisher=Cosmo Publications|isbn=978-81-7755-272-0|page=4605}}</ref> - ৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৬) ছিলেন একজন [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] কথাসাহিত্যিক। তার প্রকৃত নাম '''প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়'''।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর [[পৃথিবী]] জুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মুহূর্তে বাংলা কথা-সাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে সাহিত্যজগতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম।
তার রচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি। [[সিগমুন্ড ফ্রয়েড|ফ্রয়েডীয়]] মনঃসমীক্ষণ ও [[কার্ল মার্ক্স|মার্কসীয়]] শ্রেণীসংগ্রাম তত্ত্ব দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন যা তার রচনায় ফুটে উঠেছে। জীবনের অতি ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি রচনা করেন চল্লিশটি উপন্যাস ও তিনশত ছোটোগল্প। তার রচিত ''[[পুতুলনাচের ইতিকথা]]'', ''দিবারাত্রির কাব্য'', ''[[পদ্মা নদীর মাঝি]]'' ইত্যাদি উপন্যাস ও ''অতসীমামী'', ''প্রাগৈতিহাসিক'', ''ছোটবকুলপুরের যাত্রী'' ইত্যাদি গল্পসংকলন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ বলে বিবেচিত হয়। ইংরেজি ছাড়াও তার রচনাসমূহ বহু বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩ ডিসেম্বর, মাত্র আটচল্লিশ বছর বয়সে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শক্তিশালী এই কথাসাহিত্যিকের জীবনাবসান ঘটে।