ফরিদপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ইতিহাস: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎ইতিহাস: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন:
এই এলাকার প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে গেরদা মসজিদ (১০১৩ হিজরি), পাথরাইল মসজিদ ও দিঘী (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রি.), সাতৈর মসজিদ (১৫১৯ খ্রি.)। এলাকার অন্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো ফতেহাবাদ টাঁকশাল (১৫১৯-৩২ খ্রি.), মথুরাপুরের দেয়াল, জেলা জজ কোর্ট ভবন (১৮৯৯ খ্রি.), এবং ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন (১৮৮৯ খ্রি.), বসুদেব মন্দির ও জগবন্ধু আঙিনা।<ref name="bpedia">[http://bn.banglapedia.org/index.php?title=ফরিদপুর_জেলা ফরিদপুর জেলা], [[বাংলাপিডিয়া]]।</ref>
 
তৎকালিন ফরিদপুর এর মাদারীপুর থেকে [[হাজি শরীয়তুল্লাহ]] [[ফরায়েজী আন্দোলন|ফরায়েজি আন্দোলন]] শুরু করেন। পুরো বাংলায় ছড়িয়ে পরা বিখ্যাত এই আন্দোলনের কেন্দ্রভূমি ছিল ফরিদপুর জেলা। শরীয়তুল্লাহের পুত্র [[দুদু মিয়া]]র নেতৃত্বে এখানে নীলকর-বিরোধী আন্দোলন হয়। জেলার প্রধান নীল কুঠিটি ছিলো [[আলফাডাঙা উপজেলা]]র মীরগঞ্জে, যার ম্যানেজার ছিলেন এসি ডানলপ। এ জেলার ৫২টি নীল কুঠি এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। গড়াই, মধুমতি ও চন্দনা বারাশিয়া নদীর তীরে নীল চাষ হতো। বাংলার মুসলিম জাগরনণের অগ্রদূত [[নবাব আবদুল লতিফ]] নীল চাষিদের আইনি সহায়তা প্রদান করেন। ভারতের স্বাধীনতার প্রথম শহীদ, মীর নিসার আলি [[তিতুমীর]] চব্বিশ পরগনা, নদীয়া এবং ফরিদপুর জেলা নিয়ে একটি স্বাধীন জনপদ গড়ে তুলেন, এবং তীব্র বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলেন
 
জেলা শহর বর্তমানে কুমার নদীর তীরে অবস্থিত। ফরিদপুর পৌরসভা সৃষ্টি হয় ১৮৬৯ সালে। ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে জেলা শহর গঠিত। এর আয়াতন ৬৬.২৪ বর্গ কিলোমিটার।{{cn}}
 
==প্রশাসনিক এলাকাসমূহ==