অঙ্কন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
বানান সংশোধন; কসমেটিক পরিবর্তন
১ নং লাইন:
'''অঙ্কন''' বা '''রেখাঙ্কন''' বলতে এক ধরনের [[দৃশ্যকলা]]কে বোঝায় যেখানে শিল্পী বিবিধ উপকরণ ব্যবহার করে কাগজ বা অন্য কোনো দ্বিমাত্রিক মাধ্যমে রেখা বা দাগ টেনে চিত্র অঙ্কন করেন। অঙ্কন সামগ্রীর অন্তর্ভুক্ত উপকরণগুলি হল সীসার পেন্সিল, কালি ও কলম, রং তুলি, মোম রংপেন্সিল, রঙ্গীন খড়ি, কাঠকয়লা, চক্ খড়ি, রংপেন্সিল এবং নানা প্রকার রবার, মার্কার, লেখনী, নানাবিধ ধাতু (যেমন - সিলভারপয়েন্ট) ও বৈদ্যুতিন অঙ্কন।
 
একটি অঙ্কন সামগ্রী অতি সামান্য পরিমানপরিমাণ উপাদান নিঃসরণের মাধ্যমে কোনো তলে একটি দৃশ্যমান দাগের সৃষ্টি করে।অতি সাধারণভাবে ব্যবহৃত মাধ্যমটি হল কাগজ, যদিও অন্যান্য নানা বস্তু যেমন কার্ডবোর্ড, প্লাস্টিক, চামড়া, ক্যানভাস, এবং বোর্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে।অস্থায়ী অঙ্কন ব্ল্যাকবোর্ড, হোয়াইট বোর্ড অথবা যে কোনো কিছুর উপর করা হয়ে থাকতে পারে। এটি মানবসভ্যতার ইতিহাসের আদ্যোপান্ত থেকেই গণ অভিব্যক্তি প্রকাশের একটি জনপ্রিয় ও মৌলিক মাধ্যম। এটি ধারণাকে দৃশ্যের দ্বারা স্ংযোগের একটি অতিসরল অথচ অত্যন্ত কার্যকরী মাধ্যম। অঙ্কন সামগ্রীর বিস্তৃত লভ্যতা একে অতিসাধারন শৈল্পিক কার্যকলাপে পরিণত করেছে।
 
এর শৈল্পিক রুপের বিষয়ে আরও বলা যায় যে অঙ্কন প্রায়শই বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয় চিত্রণ,অ্যানিমেশন,স্থাপত্য,যন্ত্রবিদ্যা ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে। একটি খালিহাতে কৃত অঙ্কন সাধারণত সম্পূণ কার্য হিসেবে অভিপ্রেত নয় একে বলা হয়ে থাকে স্কেচ বা নকশা। প্রযুক্তিগত অঙ্কনে কার্যরত বা অভ্যস্ত শিল্পীকে বলা হয় খসড়াকার বা নকশাকার।
 
বিষয়বস্তূু
১ পরিদর্শন
২ ইতিহাস
১২ নং লাইন:
৪ কৌশল
৫ স্বন
আকৃতি ও অনুপাত
৭ পরিপ্রেক্ষিত
৮ কারুকার্য
১৯ নং লাইন:
১১ সূত্রাবলী
১২ অধিকতর পাঠ
১৩ বহিঃভূত স্ংযোগ
 
পরিদর্শন
৩০ নং লাইন:
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্কন| ]]
[[বিষয়শ্রেণী:চিত্রকর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:চিত্রশিল্প]]