অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
অ বানান ও অন্যান্য সংশোধন |
||
৪ নং লাইন:
| caption = এই ডায়াগ্রামটা পাকস্থলির পিছনে অগ্ন্যাশয়ের অবস্থান দেখাচ্ছে
| field = [[অনকোলজি]]
| symptoms = [[জন্ডিস
| onset = ৪০ বছর বয়সের পর
| duration =
| types =
| causes =
| risks = [[তামাক ধূমপান]], [[অতিস্থূলতা|
| diagnosis = [[মেডিকেল ইমেজিং]], রক্ত পরীক্ষা, [[টিস্যু বায়োপসি]]
| differential =
| prevention = ধূমপান নয়, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, কম [[লাল মাংস]] ডায়েট
| treatment = সার্জারি, [[রেডিয়েশন থেরাপি
| medication =
| prognosis = [[পাঁচ বছরের বেঁচে থাকার হার]] ৫%
| frequency = ৩৯৩,৮০০ (২০১৫) <!-- prevalence --><ref name=GBD2015Pre>{{
| deaths = ৪১১,৬০০ (২০১৫)
|alt=}}
'''অগ্নাশয়ের ক্যান্সার''' হয় যখন [[পাক্স্থলি]]র পিছনের একটি গ্রন্থি অগ্নাশয়ের কোষসমূহ আনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে একটি পিণ্ড সৃষ্টি করে। এই [[ক্যান্সার]] কোষগুলো শরীরের অন্য অংশে আক্রমণ করতে পারে। <ref name="NCI2014Def">{{
এরা অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমার চেয়ে কম আক্রমণাত্মক্নাত্মক সবচেয়ে বেশি হওয়া অগ্নাশয়ের ক্যান্সারের উপসর্গ ও লক্ষনগুলো হল চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া, পেটে বা পিঠে ব্যাথা, ব্যাখ্যাতীত ওজন হারানো, হালকা রঙের পায়খানা, গাঢ় রঙের প্রস্রাব,অরুচি। রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে সধারনতঃ উপসর্গগুলো প্রকাশ পায় না। রোগ নির্ণয় হতে হতে প্রায়শই তা দেহের অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে।
অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার ৪০ বছর বয়সের আগে হয় না বললেই চলে আর অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমার অর্ধেকই হয় ৭০ বছরের বেশি বয়সীদের। অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকিসমূহের মধ্যে আছে ধূমপান, স্থূলতা, বহুমূত্র, কিছু দুর্লভ বংশগত রোগ। প্রায় ২৫% ক্ষেত্রে ধুমপান জড়িত,৫-১০% জীনগত। অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার নির্ণীত হয় মেডিকেল ইমেজিং পদ্ধতি যেমন আলট্রাসনোগ্রাফি, কম্পিউটেড টমোগ্রাফি, রক্ত পরীক্ষা, কলার নমুনা পরীক্ষার (বায়োপ্সি) মাধ্যমে। এই রোগকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা যায়, প্রাথমিক (স্তর ১) থেকে শেষ (স্তর ৪) পর্যন্ত। সাধারনের জন্য এই রোগের স্ক্রিনিং কার্যককরী নয়।
অধুমপায়ী যারা স্বাভাবিক ওজনের এবং লাল বা প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় না তাদের মধ্যে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম। রোগ হবার সম্ভাবনা ধূমপান ছাড়ার ২০ বছর পর অধুমপায়ীর সমপর্যায়ে চলে আসে। শল্য চিকিৎসা, রেদিওথেরাপি, কেমোথেরাপি, উপশমক চিকিৎসা বা সবগুলোর সমন্বয়ে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়য। চিকিৎসা মূলত ক্যান্সারের স্তরের উপর নির্ভর করে। শল্য চিকিৎসা হচ্ছে একমাত্র চিকিৎসা যা অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমা নির্মূল করতে পারে,এবং নির্মূল সম্ভব না হলেও জীবনের মান উন্নত করতে পারে। ব্যাথা নিরাময় এবং হজমে সাহায্যকারী ওষুধ লাগতে পারে। নির্মূলের লক্ষ্য থাকলেও উপশমক চিকিৎসা দিতে হবে।
৩৯ নং লাইন:
=== জিনগত কারণ ===
কোনও ব্যক্তির ডিএনএতে ক্ষতি বা পরিবর্তনগুলি কোষ বিভাজনকে নিয়ন্ত্রণ করে এমন জিনগুলিতে ক্ষতির কারণ হতে পারে।বংশগত জেনেটিক পরিবর্তনগুলি একটি পরিবারের মধ্য দিয়ে যায়। পরিবারে অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার চলতে পারে যে প্রমাণ আছে।অন্যান্য জিনগত পরিবর্তনগুলি পরিবেশগত ট্রিগারের সংস্পর্শের কারণে ঘটে, উদাহরণস্বরূপ, তামাক।নির্দিষ্ট জেনেটিক সিন্ড্রোমযুক্ত একজন ব্যক্তির অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।এর মধ্যে রয়েছে:বংশগত স্তন এবং ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার সিন্ড্রোম,মেলানোমা,প্যানক্রিয়েটাইটিস,নন-পলিপোসিস কলোরেক্টাল ক্যান্সার (লিঞ্চ সিনড্রোম)
== রোগ নিরুপণ==
=== ধাপ ===
অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের পর্যায়গুলি:এর পরে, চিকিত্সার বিকল্পগুলি উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারণ করতে
== পূর্বসুরী==
৬৮ নং লাইন:
==বহিঃসংযোগ==
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার| ]]
[[বিষয়শ্রেণী:পরিপাকতন্ত্রের ক্যন্সার]]
|