পাওলো ফ্রেইরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
৫৭ নং লাইন:
 
পাওলো ফ্রেইরি বাস্তবিক পরিস্থিতির উপর পর্যালোচনা করে দেখেছেন,মানুষের চেতনা রূপ পায় আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি আর মানুষটির নিজস্ব পারিপার্শ্বিকের প্রভাবে। তারই পরিপেক্ষিতে তিনি যে শিক্ষাচিন্তা পোষণ করতেন তার মূল কথা হল -
প্রতিটি মানুষ এক-একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন সত্তা। তিনিই পারেন পৃথিবীকে পরিবর্তন করতে এবং নতুন করে গড়তে। তবে তত্ত্ব-কর্ম-সমন্বয়ী বিশ্লেষণী চেতনা মানুষকে ভাবনা থেকে কাজে অগ্রসর হতে শেখায়। শোষকের নিপীড়ন মানুষকে বঞ্চিত করে, মিথ্যা ভাবনায় আটকে রাখে। সুতরাং জ্ঞানার্জন কেবল অক্ষর জ্ঞান নয়, জ্ঞানার্জন হল জগতকে সংশয়াতীত ভাবে চেনা ও জানা। যেখানে শিক্ষার্থী এবং সেই সঙ্গে শিক্ষকও পারস্পরিক বিনিময়ে তত্ত্ব-কর্ম-সমন্বয়ী বিশ্লেষণী চেতনায়নের (critical consciousness) মাধ্যমে বাস্তব জীবনে মুক্তি অর্জনের পথের সন্ধান পাবেন । <ref name ="MF">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = 'পাউলো ফ্রেইরি: মুক্তির জন্য সাংস্কৃতিক প্রয়াস'| ইউআরএল = https://www.monfakira.com/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%89%e0%a6%b2-%e0%a6%ab%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%8d/| সংগ্রহের-তারিখ = ২০২০-০৯-১৮| আর্কাইভের-তারিখ = ২৩ নভেম্বর ২০২০| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20201123154053/https://www.monfakira.com/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B2-%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D/| ইউআরএল-অবস্থা = অকার্যকর}}</ref> ফ্রেইরি দর্শনের মধ্যে [[জঁ-পল সার্ত্র]], এরিক ফ্রম, [[লুই আলত্যুসের]], হার্বাট মার্কুস [[কার্ল মার্ক্স]] প্রমুখ দার্শনিকের চিন্তা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। চিন্তাবিদদের চিন্তার সমন্বয়ে ও তাঁর critical Pedagogy এর দর্শনে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় জগদ্বিখ্যাত বই নিপীড়িতের শিক্ষা বিজ্ঞান-
''Pedagogy of the oppressed'' । এখানে বর্ণিত শিক্ষার দিশাকে তিনি "ব্যাংকিং মডেল অব এডুকেশন" হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। কেননা এখানে শিক্ষকদের সাথে শিক্ষার্থীদেরও জ্ঞানের সহ-স্থপতি বা কো-ক্রিয়েটর হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে। এছাড়া তিনি শিক্ষাতত্ব ও শিক্ষা সম্বন্ধীয় নানা বিষয়ে পনেরোটিরও বেশি বই প্রকাশ করেছেন।