মহীশূর ধূপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১ নং লাইন:
'''মহীশূর ধূপ''' হ'ল বিভিন্ন প্রকারের ধূপের কাঠি যেগুলি, মহীশূরে স্থানীয়ভাবে উত্পন্ন উপাদানসমূহ যা পূর্বে কেবল কর্ণাটক রাজ্যেই পাওয়া যেত এমন উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এই ধূপটি ঐতিহাসিক পটভূমি এবং ব্যবহৃত উপাদানের দূরবর্তী উপলব্ধতার কারণে ২০০৫ সালে ভারত সরকার দ্বারা ভৌগলিক সূচক ট্যাগে ভূষিত করা হয়েছে। যথাযথভাবে, ধূপের বিশ্বব্যাপী বৃহত্তম উত্পাদক মহীশূরে রয়েছে।
 
[[File:Incense stick.JPG|thumb|জ্বলন্ত ধূপের উপাদান থেকে এর সুবাস]]
 
==ইতিহাস==
১৯০০ এর দশকে বেঙ্গালুরুতে ধূপের কাঠি যা হিন্দিতে 'আগরবাতি' নামে পরিচিত, সেটির প্রস্তুতি একটি সংগঠিত শিল্পে পরিণত হয়েছিল এবং স্থানীয়ভাবে ওডাবাথিজ (কুসুমিত ধোঁয়া) নামে পরিচিত ছিল। ধূপের কাঠিগুলি উত্পাদনউৎপাদন করা খুব সহজ ছিল, কারণ এটি কেবল কাঠকয়লা এবং জিগিতের সাথে মিশ্রিত প্রাকৃতিক উপাদানের একটি পেস্ট এবং বাঁশের কাঠিগুলিতে মোড়ানো হত। মিশ্রণের অনুপাত প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মহীশূর মহারাজ ধূপের কাঠি উত্পাদনউৎপাদন ও প্রচারের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। থিরিথাল্লি শিমোগা থেকে টি.আই. উপাধ্যায় এবং তানজাবুরের আত্তার খাসিম সাহেব ১৮৮৫ সালে মহীশূরে ধূপকাঠি শিল্প শুরু করেন এবং লন্ডনের ওয়েম্বলি প্রদর্শনী থেকে মেধার শংসাপত্র অর্জন করেন। এটি ততৎকালীন স্থানীয় সরকারকে অন্য ভূমি থেকে আগত দর্শনার্থী এবং অতিথিদের ধূপ উপহার হিসাবে দিয়ে, বিভিন্ন স্থানে এটির প্রসার করতে এবং তখন থেকে বিভিন্ন শিল্পপতিদের সাথে অন্য দেশগুলিতে রফতানি করে স্থানীয় শিল্পকে বৃদ্ধি করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090410025826/http://ipindia.nic.in/girindia/journal/4.pdf|শিরোনাম=Wayback Machine|তারিখ=2009-04-10|ওয়েবসাইট=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-07}}</ref>
 
==উৎপাদন পদ্ধতি==