গোমস্তাপুর উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগোলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এইউপজেলাকে ঘিরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরাপশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ তথা রাজশাহী বিভাগের অন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহা প্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://gomostapur.chapainawabganj.gov.bd/node/237669/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF |শিরোনাম=ভাষা ও সংষ্কৃতি |প্রকাশক=মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ ডিসেম্বর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160301053913/http://gomostapur.chapainawabganj.gov.bd/node/237669/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF |আর্কাইভের-তারিখ=১ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এ উপজেলায় সাঁওতাল, মুন্ডা, ওঁরাও, মাহালী প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস লক্ষ্য করা যায়। এবং এসব জনগোষ্ঠির স্বতন্ত্র ভাষা ও সংস্কৃতির প্রভাব আশে পাশের অঞ্চলেও বিশেষ ভাবে লক্ষনীয়।