অনীশ দেব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bedangshullx (আলোচনা | অবদান) তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
Bedangshullx (আলোচনা | অবদান) সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
১২ নং লাইন:
==সাহিত্যজীবন==
তার লেখালেখির শুরু মাত্র সতেরো বছর বয়সে। তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় ১৯৬৮-তে অধুনালুপ্ত ''মাসিক রহস্য'' পত্রিকায়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/kolkata-news/this-year-vidyasagar-award-is-being-given-to-anish-dev/articleshow/69451983.cms|শিরোনাম=বিদ্যাসাগর পুরস্কার পাচ্ছেন অনীশ দেব|ওয়েবসাইট=EI Samay|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-24}}</ref> তারপর থেকে [[পশ্চিমবঙ্গ]]ের বিভিন্ন নামজাদা বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।তার লেখার প্রধান বিষয় - [[গোয়েন্দা|গোয়েন্দা-রহস্য]], [[থ্রিলার]], [[ভূত|ভৌতিক-অলৌকিক]] এবং [[কল্পবিজ্ঞান]]। গল্পের বই ছাড়াও তিনি বাংলায় কয়েকটি কিশোরপাঠ্য বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থও রচনা করেছেন। পাশাপাশি ব্যবহারিক পদার্থবিদ্যার উপর লেখা তার কিছু ইংরেজি বই রয়েছে। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সংকলন গ্রন্থ সম্পাদনার কাজেও নিযুক্ত আছেন। কিছুকাল সম্পাদনা করেছেন ''কিশোর বিস্ময়'' পত্রিকা।
শারদীয়া কিশোর ভারতীতে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত তাঁর ফিউচারিস্টিক থ্রিলার "তেইশ ঘন্টা ষাট মিনিট" হল বাংলার প্রথম ফিচারিস্টিক থ্রিলার<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.hindustantimes.com/|শিরোনাম=Bangla News, Latest Bengali News, News in Bangla, বাংলা নিউজ – HT Bangla|ওয়েবসাইট=Hindustantimes Bangla|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2021-04-28}}</ref> তাঁকে পাঠক মহলের কাছে প্রভূত জনপ্রিয় করে তুলেছিল। পরবর্তীকালে এই বইয়ের দ্বিতীয় অংশ "ষাট মিনিট তেইশ ঘন্টা" নামে মাসিক কিশোর ভারতীতে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। এই দুটি অংশই বই আকারে পত্রভারতী থেকে প্রকাশিত হয়েছে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.worldcat.org/oclc/645864085|শিরোনাম=Teiśa ghanṭā shāṭa miniṭa|শেষাংশ=Deba|প্রথমাংশ=Anīśa.|তারিখ=2010|প্রকাশক=Patra Bhāratī|অবস্থান=Kalakātā|আইএসবিএন=978-81-8374-068-5|oclc=645864085}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.worldcat.org/oclc/1159034196|শিরোনাম=Shāṭa miniṭa teiśa ghanṭā|শেষাংশ=Deba|প্রথমাংশ=Anīśa|তারিখ=2014|অবস্থান=Kalakātā|আইএসবিএন=978-81-8374-265-8|oclc=1159034196}}</ref>
==উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ==
২০ ⟶ ২২ নং লাইন:
* ''লাশতালাশ''
* ''পাই নিয়ে রূপকথা''
* ''ঘাসের শীষ নেই''
* ''সাপের চোখ''
* ''ভূতনাথের ডায়েরি''
৪৮ ⟶ ৫০ নং লাইন:
==সম্মান ও পুরস্কার==
বাংলা সাহিত্যজগতে অবদানের জন্য তিনি পেয়েছেন প্রাচীন কলাকেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯৮), ড. জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ জাতীয় পুরস্কার (১৯৯৯)। ''পাই নিয়ে রূপকথা'' বইয়ের জন্য পেয়েছেন [[দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়]]ের নরসিংহ দাস পুরস্কার (২০১২) ও দীনেশচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (২০১৩)।
== তথ্যসূত্র ==
|