জাভেদ ইকবাল (খুনী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্প্রসারণ
২৫ নং লাইন:
==প্রাথমিক জীবন==
ব্যাবসায়ী পিতার আট সন্তানের মধ্যে ইকবাল ছিলেন ষষ্ঠ। তিনি লাহোরের রেলওয়ে রোডে অবস্থিত, সরকারী ইসলামিয়া কলেজে লেখাপড়া করেন। ১৯৭৮ সালে ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি স্টিল রিকাস্টিং এর ব্যবসা শুরু করেন। তিনি পিতার ক্রয়কৃত সাদবাগ নামের বাড়ীতে আরো কিছু বালকের সাথে বসবাস করতেন। <ref>"[http://www.indiatvnews.com/crime/news/serial-killer-javed-iqbal-who-sexually-abused-and-killed-2733.html Serial killer Javed Iqbal who sexually abused and killed 100 children in Pakistan]" ([https://www.webcitation.org/6PqlVwKyg Archive]). ''[[India TV]]''. Updated 26 February 2014. Retrieved on 26 May 2014.</ref>
 
==অপরাধ==
ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে ইকবাল তার সমস্ত অপরাধ স্বীকার করে পুলিশ ও লাহোর সংবাদপত্রের প্রধান সম্পাদক, কামারান নাইম হাসমিকে একটি চিঠি প্রেরণ করে। চিঠিতে সে ধর্ষণ ও খুনের অপরাধের কথা স্বীকার করে। সে মোট ১০০ বালকে নিপীড়ন ও হত্যা করে। যাদের সবার বয়স ছিল ছয় থেকে ষোল বছরের মধ্যে। চিঠিতে সে কিভাবে তাদের হত্যা করেছে এবং লাশ গুম করেছে তার বিষদ বর্ণনা দেয়। হত্যাকান্ডের শীকার বেশীরভাগ বালকই লাহোরের এতিম ও ছিন্নমূল জনগোষ্ঠীর অংশ ছিল। মৃতদেহ গুম করতে সে [[হাইড্রোক্লোরিক এসিড]] ব্যাবহার করত। এসিডে গলে যাওয়া মৃতদেহ সে নদীতে নিক্ষেপ করত।<ref>{{cite news|title=Pakistan 'Serial Killer' Under Interrogation|url=http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/south_asia/585628.stm|accessdate=28 July 2020|work=TBBC News|date=31 December 1999}}</ref>
 
 
==তথ্যসূত্র==