তারাবীহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dristi10 (আলোচনা | অবদান)
সাময়িকী যোগকরণ। কারণ, এই লাইনটা "তারাবীহ বা কিয়ামুল লাইল" অনেকটা বিভ্রান্তিসূচক।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Dristi10 (আলোচনা | অবদান)
তারাবীহ নিয়ে এই নিবদ্ধে তারাবীহ সংক্রান্ত একটি হাদিসও ছিল না, যা এই নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরবে। আমি একটি হাদিস এর মূল আরবি, অনুবাদ ও নাম্বার ও মানসহ যুক্ত করে দিয়েছি। ইনশাআল্লাহ, এটা উইকিপিডিয়ার এই পৃষ্ঠাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
|কর্ম=albalagh.net
|সংগ্রহের-তারিখ=15 August 2010
}}</ref> তারাবীহ সালাত দুই দুই [[রাকআত]] করে যেকোনো সংখ্যক রাকআত পড়া হয়। তারাবীহ সালাতের পর [[বিতর]] সালাত পড়া হয়। তারাবীহর নামাজের রাকআত নির্দিষ্ট করা হয়নি। [[হানাফি]], [[শাফিয়ি]] ও [[হাম্বলি]] [[ফিকহ]]ের অনুসারীগণ ২০ রাকআত, [[মালিকি]] ফিকহের অনুসারীগণ ৩৬ রাকআত এবং [[আহলে হাদীস]]রা ৮ রাকআত তারাবীহ পড়েন। এই নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে [[হাদিস|হাদিসে]] এসেছে,
<blockquote>
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‏"‏ ‏.
 
'''অনুবাদ'''; আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
 
যে ব্যক্তি রমাযান মাসে ঈমানের সাথে ও একান্ত আল্লাহর সন্তষ্টির নিমিত্তে তারাবীহ পড়ে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। [সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৬৪। হাদিসের মান: সহিহ হাদিস] </blockquote>
 
==খতম তারাবীহ এবং সূরা তারাবীহ==