ইলেকট্রনিক বর্জ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Biswajitpodder901 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Biswajitpodder901 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬ নং লাইন:
 
== বিশ্বব্যাপী ইলেক্ট্রনিক বর্জ্যের পরিমাণ ==
[[২০১৪]] সালে [[জাপান|জাপানে]] অবস্থিত [[জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়]] “The Global E-waste Monitor [[2014]]: Quantities, Flows and Resources” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যাতে বলা হয় যে বিশ্বে প্রতিবছর ৪ কোটি টনেরও[[টন|টনের]]ও বেশি ইলেকট্রনিক বর্জ্য উৎপাদিত হয়। [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]] ও [[গণচীন]] – এই দুইটি দেশ সারা বিশ্বের ই-বর্জ্যের এক-তৃতীয়াংশ উৎপাদন করে। এইসব ই-বর্জ্যে অনেক অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ধাতু ও অন্যান্য উপাদান আছে, যেগুলি পুনঃচক্রায়ন করা সম্ভব। [[লোহা]], [[তামা]], [[সোনা]], [[রূপা]], [[অ্যালুমিনিয়াম]], [[প্যালাডিয়াম]] ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য অন্যান্য উপাদানগুলির মোট মূল্য ৫২০০ [[কোটি]] [[মার্কিন ডলার|মার্কিন ডলারের]]ও বেশি।<ref>https://unu.edu/news/news/ewaste-2014-unu-report.html</ref>
 
==তথ্যসূত্র==