বাংলাদেশ সরকারের সিলমোহর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.242.20.239 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4989362 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে: প্রচারণা ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
→মনোগ্রামের ইতিহাস: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা: সুইচকৃত |
||
৩ নং লাইন:
'''বাংলাদেশ সরকারের সিলমোহর''' [[বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা|বাংলাদেশের মন্ত্রিপরিষদ]] <ref>http://www.bangladesh.gov.bd/index.php?option=com_weblinks&task=ministry&Itemid=152</ref> এবং [[বাংলাদেশ সরকার]] দাফতরিক কাজে ব্যবহার করে।
এ সিলমোহরের একটি সংস্করণ [[বাংলাদেশী পাসপোর্ট|বাংলাদেশী পাসপোর্টগুলির]] প্রচ্ছদ পৃষ্ঠায় ব্যবহৃত হয়।<ref>http://www.dip.gov.bd</ref> [[বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা|বাংলাদেশের]] প্রথম পতাকার নকশার মত করে এই সিলটি তৈরী করা হয় যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকলীন সময়ে ব্যবহৃত জাতীয় পতাকার বৃত্তাকার সংস্করণ। নকশার বাইরের সাদা অংশটির উপরে [[বাংলা ভাষা|বাংলায়]] '''গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ''' এবং নিচে '''সরকার''' লেখা এবং দুইপাশে দুইটি করে মোট চারটি লাল ৫ কোণা বিশিষ্ট তারকা। কেন্দ্রে একটি লাল বৃত্তের মধ্যে হলুদ রংয়ের বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকা। এটির নকশাকার হলেন
== মনোগ্রামের ইতিহাস ==
== মনোগ্রাম পণেতা এনএন সাহার পারিবারের দাবি ==
ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন [[মুজিবনগর সরকার]] ও [[গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার|গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের]] রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম প্রণেতা এনএন সাহা রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামটি ভারতের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর গ্রামে তৈরি করেছিলেন। ১৯৭১ সালে ২৮শে মার্চ সেই সময়ে জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন অর্থ সম্পাদক প্রয়াত মোহাম্মদ আনসারীর মাধ্যমে এনএন সাহা ডাক্তার [[আসহাব-উল-হক|আসহাব উল হকের]] সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মুজিবনগর সরকার পরিচালনার জন্য এনএন সাহাকে মনোগ্রামের বানাতে বলা হয়েছিল। ডাক্তার হকের পছন্দেই একটি মনোগ্রাম বাছাই করা হয়। যাতে লেখা ছিল দক্ষিণ পশ্চিম রণাঙ্গনের মাঝে ছিল বাংলাদেশের ম্যাপ। মনোগ্রাম তৈরি তথ্যটি পাক বাহিনীর কাছে ফাঁস হলে তারা চুয়াডাঙ্গায় এনএন সাহার বাড়িতে হামলা করে। এ সময় তিনি ভীত হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়ে শরণার্থীর তালিকায় নাম লিখান।
চুয়াডাঙ্গায় বোমা বর্ষণের ফলে মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় এবং একটি আঞ্চলিক দফতর ভারতের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে স্থাপন করা হয়। ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে কৃষ্ণনগরের অফিসে যান এনএন সাহা। সে সময় স্বাধীন বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী [[তাজউদ্দিন আহমেদ]] তাকে বলেন, দক্ষিণ পশ্চিম রণাঙ্গনে এখন আর সিল প্রয়োজন নেই। এখন দরকার রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামযুক্ত সিল মোহর। দক্ষিণ পশ্চিম রণাঙ্গনের মনোগ্রামটি সামান্য পরিবর্তন করে এনএন সাহা একটি ডিজাইন করেন। তাতে লেখা ছিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, মধ্যে ছিল বাংলাদেশের ম্যাপ। পরবর্তীতে এটাই বাংলাদেশের সরকারের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম সিল মোহর হিসেবে ব্যবহার করা হয়।’
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রীয় যে গুরুত্বপূর্ণ মনোগ্রাম এখন ব্যবহার করা হয় তা চুয়াডাঙ্গার এক ক্ষুদ্র কারিগরের তৈরি। তিনি হলেন এনএন সাহা। স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও মরনোত্তর সরকারি কোনো স্বীকৃতি পাননি এ ব্যক্তি।
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
<ref>https://bn.voicetv.tv/%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%93-%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A7%81</ref>
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক]]
|