বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
বানান সংশোধন
২১ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে সে বছরের ২৬ এপ্রিল জন্মলাভ করা পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের উত্তরসূরি বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী। ষাটের দশকের আন্তর্জাতিক মহাবিতর্কে বিশ্বব্যাপী কমিউনিস্ট আন্দোলনের ভাঙ্গনের মুখে পড়ে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নেও। সুবিধাবাদ, পশ্চাৎপদ ভ্রান্ত ধারনাধারণা, কূপমুন্ডকতা ও লেজুরবৃত্তিক মনোভাব সচেতনভাবে এড়িয়ে ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরু করে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন (মেনন গ্রুপ)। পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে সংগঠনের নামকরণ হয় পূর্ব বাংলা বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়ন (উল্লেখ্য, পাকিস্তানি শাসন ও পাকিস্তান রাষ্ট্রচেতনাকে সর্বপ্রথম অস্বীকার করে এই সংগঠনই ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বাদ দিয়ে ‘পূর্ব বাংলা’ শব্দযুগল সংগঠনের নামে যুক্ত করে)।
 
স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে, সত্তরের দশকের মধ্যভাগে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্র আন্দলনের যাত্রা শুরু হয় বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে। এরই পথ ধরে ১৯৮০ সালের ৬ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় ঐক্য সম্মেলনের মধ্য দিয়ে জাতীয় ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় ছাত্রদলের দুইটি অংশ এবং বাংলা ছাত্র ইউনিয়ন মিলিত যাত্রা শুরু করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ছাত্র মৈত্রীর ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার |ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/politics/news/bd/72616.details |ওয়েবসাইট=banglanews24.com |ভাষা=bn |তারিখ=৫ ডিসেম্বর ২০১১}}</ref> তখন জাতীয় ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি ছিলেন ফজলে হোসেন বাদশা ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আজিজুর রহমান খান আসাদ। ঐক্যবদ্ধ সংগঠনের নামকরন করা হয় “বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী“। ঐক্যবদ্ধ সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত হন [[ফজলে হোসেন বাদশা]] (তিনি বর্তমানে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এবং রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য)।