রবার্ট ফিস্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সমপ্রসারণ
৩ নং লাইন:
 
==শিক্ষা ও সাংবাদিকতা==
রবার্ট ফিস্ক ডাবিলেনের ট্রিনিটি কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি করেছেন। আর ল্যাঙ্কাসটার বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাংবাদিকতায় সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রদান করেছে। ১৯৭১-৭৫ সময়ে তিনি লন্ডন টাইমস পত্রিকার আইরিশ প্রতিনিধি হিসেবে বেলফাস্ট থেকে রিপোর্ট করতেন। ১৯৭৬ সালখৃস্টাব্দে তিনি লেবানন যুদ্ধের খবরাখবর সংগ্রহের জন্য বৈরুত চলে যান। সে সময় থেকে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয় নিয়ে রিপোর্টসংবাদ সরবরাহ করে চলেছেন। এর মধ্যে রয়েছে লেবাননে ইসরাইলি আগ্রাসন (১৯৭৮-৮২), ইরানের বিপ্লব (১৯৭৯), [[ইরাক-ইরান যুদ্ধ]] (১৯৮০-৮৮), আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসন (১৯৮০), উপসাগরীয় যুদ্ধ (১৯৯১)। এ ছাড়া তিনি বসনিয়া যুদ্ধের ওপর রিপোর্ট করেছেন।
 
==বৈরুতের জীবন==
১৯৭৬-এ ২৯ বছর বয়সে বৈরুতে চলে যান ফিস্ক। তিনি গিয়েছিলেন তিন বছরের অ্যাসাইনমেন্টেজন্য, বৈরুত গেলেওকিন্তু সেখানেই তিনি কাটিয়ে দেনদিয়েছেন ২৫ বছর। বিয়েও করেছেন সেখানে। স্ত্রীওস্ত্রীর সাংবাদিকনাম লারা, নামতিনিও সাংবাদিক। লারা।লারা কাজ করতেন টাইম সাময়িকীতে।পত্রিকায়। লেবানন যুদ্ধের সময় জীবনের ঝুকিঁ নিয়ে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে সংবাদ সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দৃষ্ঠিভঙ্গী অনুধাবনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন।
 
==ভাবমূর্তি==
একুশ শতাব্দীর প্রথম দশকে তিনি সাংবাদিক নিরপেক্ষতার প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। বলা হয়েছে যে তিনি শুধু সাংবাদিক নন, তিনি নির্যাতিত ও বিবেকবান মানুষের কণ্ঠস্বর। তাঁর যেকোনো প্রতিবেদন বিশ্বব্যাপী সাগ্রহে পঠিত এবং আলোচিত হয়।হয়, কেননা তিনি জীবনের ঝুকিঁ নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে খবরাদি সংগ্রহ করেন।। তিনি বলেছেন, "কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে কিংবা কোনো দূতাবাস ঘুরে এসে আমি রিপোর্ট করি না। কারণ এ জন্য তো মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার দরকার নেই ; তা লন্ডনে বসেই করা সম্ভব"।
 
==মার্কিন সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা==