দুর্বাসা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
(সংশোধন)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
[[File:Durvasa Shakuntala.jpg|thumb|ঋষি দুর্বাসার [[শকুন্তলা]]কে অভিশাপ]]
 
'''দুর্বাসা''' ([[সংস্কৃত]]: दुर्वासा) প্রাচীন ভারতীয় পৌরাণিক আখ্যানের একজন ঋষি। দুর্বাসা ঋষি প্রবল ক্রোধের জন্য পরিচিত। হিন্দু পুরাণ বর্ণিত আখ্যান অনুসারে, দুর্বাসা ঋষির পিতা [[অত্রি]] এবং মাতা [[অনসূয়া]]। ঋষি দুর্বাসা [[শিব]]ের অংশাবতার হিসেবেও খ্যাত। দুর্বাসা শব্দের অর্থ ''যার সাথে বাস করা যায় না''। এই ঋষি সামান্য কথাতে ক্ষুন্নক্ষুণ্ণ হতেন বলে জানা যায় এবং সেজন্য এই ঋষির সাথে জড়িত বহু উপাখ্যান প্রাচীন ভারতীয় ধর্মগ্রন্থসমূহে পাওয়া যায়।
 
বর্তমান আজমগড় অঞ্চলে ব্যাপ্ত জনবিশ্বাস অনুসারে, তোন নদী এবং মাজুয়ী নদীর সঙ্গম অঞ্চলে ঋষি দুর্বাসা আশ্রম স্থাপন করেছিলেন। ফুলপুর অঞ্চল থেকে ৬ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত এই আশ্রমে দুর্বাসার শিষ্যগণ শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন বলে জানা যায়।
১১ নং লাইন:
 
== জন্ম ==
[[ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ]]ের ৪৪ সংখ্যক অধ্যায়ের বর্ণনা অনুসারে, একবার [[ব্রহ্মা]] এবং [[শিব]]ের কোনো এক কথাতে মনোমালিন্য হয়। এই সংঘাতের ফলেে শিব এত ক্রোধান্বিত হয়ে ওঠেন যে, দেবতারা তাঁর ভয়ে পালাতে আরম্ভ করে। এই সংবাদে শিবের পত্নী [[পার্বতী]] ক্ষুন্নক্ষুণ্ণ হন এবং মহাদেবের সাথে বাস করতে অক্ষমতা প্রকাশ করেন। নিজের ক্রোধাগ্নির ফলে সৃষ্টি হওয়া থেকে অথন্তরের কথা চিন্তা করে মহাদেব তা বর্জন করতে সম্মত হন এবং ঋষি অত্রির পত্নী অনুসূয়ার গর্ভে নিজর তপোগ্নি স্থাপন করেন। মহাদেবের এই তপোগ্নির থেকে ঋষি দুর্বাসা (যার সাথে বাস করা যায় না)-র জন্ম হয় বলে পুরাণ বর্ণিত আখ্যান উপস্থাপন করেছে। যেহেতু মহাদেবের ক্রোধের ফলে তাঁর জন্ম হয়েছিল, সেজন্য ঋষি দুর্বাসা সামান্য কথাতে ক্ষুন্নক্ষুণ্ণ হয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে উঠতেন বলে জানা যায়। {{সত্যতা}}
[[File:Durvasa curse.jpg|thumb|250px|দুর্বাসা নারায়ণকে অভিশাপ দিচ্ছেন]]
== মহাভারতে মহাঋষি দুর্বাসা ==