বাংলাদেশে বিমান চালনার ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
অ (সংশোধন) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৯১ নং লাইন:
৮ জুন ২০০৫ ঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষন যুদ্ধ বিমান রাজধানির অদূরে বিধ্বস্ত হয় ।এতে একজন নিহত ও ৪ জন আহত হয় । চায়নায় তৈরী এফ৭ বিমান ভরদুপুরে উত্তরা আবাসিক এলাকায় নেমে আসে ।চালক সামান্য আহত অবস্থায় বেরিয়ে আসতে সমর্থ হয়।যে বাড়ীতে বিমানটি বিধ্বস্ত হয় তা সম্পূর্ণ রুপে ধ্বংস হয় এবং পাশের দুটি বাড়ী আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।[৩৪]
১ জুলাই ২০০৫ ঃদুবাই থেকে ছেঁড়ে আসা '''বিমান ফ্লাইট বি জি ০৪৮''' ভারী বৃষ্টির কারণে '''[[শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর|শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের]]''' ২৩ নং রানওয়েতে অবতরণের সময় পিছলিয়ে যায় '''। এমসি ডনেল ডগলাস ডি সি ১০-৩০''' বিমানটিতে আগুন ধরে যায় এবং ডান পাখা থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ।বিমানে থাকা ২০১ জন যাত্রী ও ১০ জন
২৫ মে ২০০৮ ঃ মদিনা থেকে আসা সৌদি ফ্লাইট ৮১০ , বোয়িং ৭৪৭-৩০০ [[জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর|জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে]] অবতরণের পর এর ৩ নং ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায় ।বিমানে থাকা ৩০৭ জন যাত্রী ও ১৯ জন
১০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ঃ এয়ার এরাবিয়া ফ্লাইট ৫২২ এর '''[[শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর]] [[চট্টগ্রাম]]''' যাওয়ার সময় একজন বিমান কর্মী একটি চিরকুট খুঁজে পায় যেখানে লেখা ছিল যে বিমানটিতে বোমা আছে । চট্টগ্রামে অবতরণ করার পর বিমানটি খোঁজা হতেও তাতে কোন বোমা পাওয়া যায় নি ।নাসির উদ্দিন নামের বিমানের এক যাত্রী এই ধোঁকাবাজির জন্য দোষী প্রমাণিত হয়।এই ঘটনায় যাত্রীদের মদ্ধে উদ্বেগ ছড়িয়ে পরে এবং বিমানটিকে অতিরিক্ত দুঘণ্টা চট্টগ্রামে থাকতে হয়।[৩৮]
|