বায়েজিদ লিংক রোড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন (By FindAndReplace)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
(সংশোধন)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{Infobox road
| name = বায়েজিদ লিংক রোড
| maint = চট্টগ্রাম উন্নয়ন কতৃপক্ষকর্তৃপক্ষ
| image = Bayezid Link Road.jpg
| image_notes = ২০২০ সালের ১৭ই জানুয়ারীতে বায়েজিদ লিংক রোড
২৭ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
ফৌজদারহাট থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত বিস্তৃত এই সড়কের নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ১৯৯৭ সালে। ১৯৯৯ সালে একনেকে প্রকল্পটি পাশ হয়। তখন এর নির্মাণ ব্যয় ছিল ৩৩ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা। ২০০৪ সালে ৫৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। সড়কটির কাজ শুরু হয় ফৌজদারহাট থেকে। প্রথমদিকেই রেলওয়ে ওভারব্রিজ নির্মাণ করা হয়। কিছু কাজও আগায়। ঠিক একই সময়ে [[এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন|এশিয়ান উইম্যান ইউনিভার্সিটিকেও]] একই জায়গায় নিজেদের ক্যাম্পাসের জন্য জমি বরাদ্দ দেয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষকর্তৃপক্ষ আপত্তি তোলে। ফলে রাস্তা নির্মাণের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পুরো প্রকল্পটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে। এভাবে চলার পর পুনরায় সরকারের কাছে এই রাস্তাটির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। প্রকল্পটি পুনরায় চালুর সিদ্ধান্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিরোধের সমাধান করা না যাওয়ায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তাদের ক্যাম্পাসের জায়গায় পড়ে যাওয়া রাস্তাটি তাদের কাছে ছেড়ে দেয়া হবে। নতুন করে হাতে নেয়া প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ২১০ কোটি টাকা। ২০১৫ সালে স্পেকট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডকে সড়কটি নির্মাণের আদেশ দেয়া হয়।<ref name="প্রথম আলো ১" /> পরবর্তীতে খরচ কমিয়ে তা ১৭২ কোটি টাকায় করা হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় খরচ ৩২০ কোটি টাকায় গিয়ে থামে।<ref name="প্রথম আলো ১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=অবশেষে চার লেন হচ্ছে, ব্যয় বাড়ছে ১৩৮ কোটি টাকা |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A7%A7%E0%A7%A9%E0%A7%AE-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ আগস্ট ২০২০ |প্রকাশক=প্রথম আলো |তারিখ=২০ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> ২০২০ সালে এসে প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ হয়ে আসে। গাড়ি চলাচলের জন্য তা খুলে দেয়া হয়।<ref name = "আজাদী" />
=== পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথে বিরোধ ===
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কতৃপক্ষেরকর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অধীনে সড়কটি নির্মিত হয়। কিন্তু [[পরিবেশ অধিদপ্তর]] তাদের বিরুদ্ধে হিল কাটিং ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে। এবং ১০ কোটি টাকা জরিমানা দাবী করে। সিডিএ জরিমানা মওকুফের আপিল করে। কিন্তু সিডিএ-এর বিরুদ্ধে আবারো অতিরিক্ত পাহাড় কাটার অভিযোগ করা হয়। ২০১৭ সালেও তাদের ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। ৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের জন্য ১৮ টি পাহাড় কাটা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রফিক আহমেদ প্রকল্পস্থান সফর করেন। তিনি অভিযোগ করেন সিডিএ কে ২৬ ডিগ্রি কোণ করে পাহাড় কাটতে বললেও তারা ৯০ ডিগ্রি কোণে পাহাড় কেটেছে। ফলে যেকোন সময় ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ‘নেশা’ পাহাড় কাটা |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A7%9C-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE-137437 |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ আগস্ট ২০২০ |প্রকাশক=ডেইলি স্টার |তারিখ=৩ মার্চ ২০২০}}</ref>
 
== গঠন ==