ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
তিনি মাতৃভাষায় শিক্ষাব্যবস্থার প্রবক্তা ছিলেন । ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দে [[কলকাতা|কলকাতার]] সিমলায় বৈদিক আদর্শে তিনি আবাসিক বিদ্যালয় ''সারস্বত আয়তন'' স্থাপন করেন। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ]] [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] ব্রহ্মচর্য বিদ্যালয় স্থাপনের সময় তার সক্রিয় সাহায্য পান। ব্রহ্মবান্ধবের মতে সরকারী নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গোলদিঘির গোলামখানা।
 
স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর পর তিনি রাজনৈতিক নেতারূপে অবতীর্ণ হন। অগ্নিযুগের অন্যতম পুরোধা ব্রহ্মবান্ধব ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ''সন্ধ্যা'' দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে ইংরেজদের বিরূদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম ঘোষণা করেন। ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে সরকারের আদেশে ''সন্ধ্যাসান্ধ্যা'' পত্রিকা বন্ধ করা হয় এবং রাজদ্রোহের অভিযোগ তিনি মুদ্রাকরসহ ধৃত হন। তিনি আদালতে ঘোষণা করেন যে তিনি ব্রিটিশ কর্তৃত্ব মানেন না। মামলা চলাকালে ক্যাম্বেল হাসপাতালে অস্ত্রপ্রচারের তিনদিন পর [[ধনুষ্টঙ্কার]] রোগে মারা যান।
 
ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ :