প্রকৃতপক্ষে নদীটির বাংলা নাম তিস্তা এসেছে ‘ত্রি'''ত্রি-সে্রাতা’সে্রাতা''' বা ‘তিন'''তিন প্রবাহ’প্রবাহ''' থেকে। [[সিকিম]] হিমালয়ের ৭,২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত চিতামু হ্রদ থেকে এই নদীটি সৃষ্টি হয়েছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://linkinghub.elsevier.com/retrieve/pii/S1040618206002023|শিরোনাম=Climatic imprints in Quaternary valley fill deposits of the middle Teesta valley, Sikkim Himalaya|শেষাংশ=Meetei|প্রথমাংশ=Lukram I.|শেষাংশ২=Pattanayak|প্রথমাংশ২=Sanjaya K.|শেষাংশ৩=Bhaskar|প্রথমাংশ৩=Arun|শেষাংশ৪=Pandit|প্রথমাংশ৪=Maharaj K.|শেষাংশ৫=Tandon|প্রথমাংশ৫=Sampat K.|তারিখ=2007|সাময়িকী=Quaternary International|খণ্ড=159|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=32–46|ভাষা=en|doi=10.1016/j.quaint.2006.08.018}}</ref> এটি [[দার্জিলিং]] -এ অবস্থিত শিভক গোলা নামে পরিচিত একটি গিরিসঙ্কটের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। দার্জিলিং পাহাড়ে তিস্তা একটি বন্য নদী এবং এর উপত্যকা ঘনবনে আচ্ছাদিত। পার্বত্য এলাকায় এর নিষ্পাশন এলাকার পরিমাণ মাত্র ১২,৫০০ বর্গ কিলোমিটার। পার্বত্য এলাকা থেকে প্রথমে প্রবাহটি দার্জিলিং সমভূমিতে নেমে আসে এবং পরে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] ([[ভারত]]) দুয়ার সমভূমিতে প্রবেশ করে। নদীটি [[নিলফামারী জেলা|নিলফামারী জেলার]] [[পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়ন|কালীগঞ্জ সীমান্ত]] এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
