চোর চক্রবর্তীর ঢিবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৮ নং লাইন:
'''চোর চক্রবর্তীর ঢিবি''' বা '''চোর চক্রবর্তীর দুর্গ''' বাংলাদেশের [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[বিরামপুর|বিরামপুরে]] অবস্থিত একটি প্রাচীন মাটির দুর্গ ও ভবন। এটি মূলত [[দিনাজপুর জেলা|দিনাজপুর জেলার]] [[বিরামপুর উপজেলা|বিরামপুর উপজেলার]] অন্তর্গত একটি প্রাচীন দুর্গ। এটি [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]] এর তালিকাভুক্ত একটি [[বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের তালিকা|প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]]।<ref name="প্রত্নস্হলের তালিকা">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = প্রত্নস্হলের তালিকা | কর্ম = [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]] | প্রকাশক = www.archaeology.gov.bd | ইউআরএল = http://www.archaeology.gov.bd/site/page/33b15f5f-82e4-426a-8028-c39f221a468d/সকল-তালিকা- | সংগ্রহের-তারিখ = ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬}}</ref> ১৯৬৮ সালে উৎখননের কাজ শুরু হয়।
 
==ইতিহাস==
== স্থান ==
কিংবদন্তী অনুসারে, এক ব্রাহ্মণ, চুরি বিদ্যায় পারদর্শি তার ছেলেকে চুরি থেকে বিরত রাখতে ছেলেকে একটি পাত্রে ছাই ও মুদ্রা দিয়ে পরীক্ষা নিয়েছিল। শর্ত ছিল, মুখে ছাই না লাগিয়ে মুদ্রাটি বের করে আনতে হবে। ব্রাক্ষণের ছেলে এটাতে জিতে যায় ও চুরি অব্যহত রাখে। চুরির টাকা থেকে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করে। একবার মগধের রাজ্যে চুরি করতে গিয়ে সৈন্যদের তাড়া খেয়ে নিজের প্রাসাদে ঢুকে তোরণ লাগিয়ে দেয়। সৈন্যরা চোর কই বলে চিৎকার করতে থাকে। তখন থেকে অত্র এলাকার নাম চরকাই হয় যা বিরামপুর উপজেলার আদি নাম।<ref name="ReferenceA">[[আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া]] লেখক; ''ঝিনুক প্রকাশনী; প্রশ্নোত্তরে বাঙলাদেশের প্রত্নকীর্তি (প্রথম খন্ড)''; ২০১০; পৃষ্ঠা- ৮৫-৮৮, ISBN 984- 70112-0112-0</ref>
== অবস্থান ==
[[বিরামপুর রেলস্টেশন|বিরামপুর রেলস্টেশনের]] রেলক্রসিং অতিক্রম করে দুই কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে চরকাই গ্রামে এই দুর্গ ও ভবনটি স্থাপিত। রাস্তার দুপাশে আছে শালবন, ছোট বড় অনেক জলাশয়।