ফজলুর রহমান (ঢাকার রাজনীতিবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎রাজনৈতিক ও কর্মজীবন: তথ্য সংযোজন করা হয়েছে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
20kb (আলোচনা | অবদান)
27.147.207.180 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5051221 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে (mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
ফজলুর রহমান ওকালতির মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। মুসলিম লীগে যোগদিয়ে তিনি নিখিল পাকিস্তান মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য মনোনীত হন। তিনি ১৯৩৭ সালে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৪৩ সালে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার চিফ হুইপ এবং ১৯৪৬ সালে রাজস্ব মন্ত্রী মনোনীত হন। পাকিস্তান আন্দোলনে তিনি অন্যতম নেতা ছিলেন।<ref name=":0" />
 
তিনি [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] পর ১৯৪৭ সালে [[লিয়াকত আলি খান|লিয়াকত আলী খানের]] কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার শিক্ষা, বাণিজ্য ও শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।<ref name=":1" /> [[খাজা নাজিমুদ্দিন|খাজা নাজিমউদ্দীনের]] কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় তিনি ১৯৫১-১৯৫৩ সালে শিক্ষা ও বাণিজ্য মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি আরবি হরফে বাংলা লিপি প্রচলনের অপপ্রয়াস চালান। ১৯৫৪ সালের পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মুসলিম লীগের প্রাথী হিসেবে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পাকিস্তানের দ্বিতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। আইআই চুন্দ্রীগড়ের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় তিনি ১৯৫৭ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় বাণিজ্য, অর্থ ও আইন বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।<ref name=":0" />
 
[[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] সামরিক সরকার কর্তৃক তাকে ১৯৬০ সালে এবডো আইনে সাজা দেওয়া হয়।<ref name=":0" />