লিও জিলার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩২ নং লাইন:
জিলার্ড প্রথমদিকে বুদাপেস্টের প্যালাটিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয় সেনাদলে যোগ দিলে তার প্রকৌশল বিষয়ে তার লেখাপড়া বাধাগ্রস্থ হয়। ১৯১৯ সালে তিনি বার্লিন ছেড়ে জার্মানিতে যান এবং সেখানে বার্লিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ে ভর্তি হন। কিন্তু প্রকৌশল তার কাছে একঘেয়ে হয়ে ওঠে। তাই তিনি ফ্রেডরিখ উইলহেলম বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়া শুরু করেন। He wrote his doctoral thesis on [[Maxwell's demon]], a long-standing puzzle in the [[philosophy of thermal and statistical physics]]. জিলার্ড প্রথম বিজ্ঞানী হিসেবে তাপগতিবিদ্যা ও [[তথ্য তত্ত্ব|তথ্য তত্ত্বের]] যোগসূত্রকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।
 
জার্মানিতে প্রারম্ভিকভাবে জিলার্ড পারমাণবিক চুল্লির পাশাপাশি ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ (১৯২৮), লিনিয়ার অ্যাকসেলটর (১৯২৮) এবং সাইক্লোট্রনের (১৯২৯) জন্য পেটেন্ট আবেদন করেন। ১৯২৬ থেকে ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি আইস্টান রেফ্রিজারেটরের উন্নয়নে আইনস্টাইনের সাথে কাজ করেন। ১৯৩৩ সালে [[অ্যাডল্ফ হিটলার]] জার্মানির চ্যান্সেলর হলে জিলার্ড তার পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের সময় থাকতেই ইউরোপে পালিয়ে যেতে বলেন। তিনি ইংল্যান্ডে চলে যান। সেখানে তিনি অভিবাসী পন্ডিতদের চাকরি পেতে সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান একাডেমিক অ্যাসিস্টেন্স কাউন্সিল প্রতিষ্ঠায় সহাযোগিতা করেন। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন সময়ে তিনি জিলার্ড-কালমার্স প্রতিক্রিয়া নামে আইসোটোপ বিভসজনেরবিভাজনের একটি উপায় আবিষ্কার করেন।
 
==তথ্যসূত্র==