আব্রাহাম মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fazle Rabbi (আলোচনা | অবদান) "Maslow's hierarchy of needs" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে |
|||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Maslow's_Hierarchy_of_Needs2.svg|alt=|থাম্ব|319x319পিক্সেল| মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব, মৌলিক চাহিদাগুলো একটি পিরামিডের সাথে তুলনা করে নিচের দিকে দেয়া হয়েছে
▲[[চিত্র:Maslow's_Hierarchy_of_Needs2.svg|alt=|থাম্ব|319x319পিক্সেল| মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব, মৌলিক চাহিদাগুলো একটি পিরামিডের সাথে তুলনা করে নিচের দিকে দেয়া হয়েছে ]]
'''মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব''' হচ্ছে আব্রাহাম মাসলোর একটি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব। ১৯৪৩ সালে মাসলো ‘সাইকোলজিকাল রিভিউ’ তথা ‘মনস্তাত্ত্বিক পর্যালোচনা’ পত্রিকায় তার ‘মানব প্রেষণা তত্ত্ব’ নামক গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন। এই তত্ত্বটির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিল খুবই সামান্য: এটা মাসলো নিজেও উল্লেখ করেছিলেন। পরে মাসলো মানুষের জন্মগত কৌতূহল সম্পর্কে তার পর্যবেক্ষণগুলি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ধারণাটি প্রসারিত করেছিলেন। তার তত্ত্বগুলো মানুষের মনোস্তাত্ত্বিক বিকাশের অন্যান্য অনেক তত্ত্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তার তত্ত্বে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে কয়েকটি ধাপ দেখানো হয়েছে। এসব ধাপের প্রতিই মাসলো বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। তারপর তিনি তার তত্ত্বে ভিত্তিতে সমাজের সর্বজনীন চাহিদাকে ভাগ করেন।
৪৩ ⟶ ৪২ নং লাইন:
=== সামাজিক চাহিদা (বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার চাহিদা) ===
জৈবিক এবং নিরাপত্তার চাহিদা পূরণের পরে, মানুষের প্রয়োজনের তৃতীয় স্তরটি আন্তঃব্যক্তিক এবং এতে ভালোবাসা ও একাত্মতার অনুভূতি জড়িত। মাসলোর মতে, এই বলয়গুলো বড় বা ছোট যাই হোক না কেন, মানুষ এসব সামাজিক বলয়গুলোর মধ্যে স্বীকৃতি ও গ্রহণযোগ্যতার অনুভূতি অনুভব করতে চায়। উদাহরণস্বরূপ, কিছু বড় সামাজিক গোষ্ঠীতে ক্লাব, সহকর্মী, ধর্মীয় গোষ্ঠী, পেশাদার সংগঠন, ক্রীড়া দল, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং অনলাইন সম্প্রদায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। ছোট সামাজিক সংযোগের কয়েকটি উদাহরণের মধ্যে রয়েছে পরিবারের সদস্য, অন্তরঙ্গ জীবনসঙ্গী, পরামর্শদাতা (মেনটর), সহকর্মী এবং একই বিশ্বাসে বিশ্বাসী লোকজন। মানুষ অন্যকে ভালোবাসতে চায় এবং অন্যের ভালোবাসা চায়। এটা যৌনভাবে এবং যৌনতা ছাড়াও প্রয়োজন।<ref name="multiple">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://psychclassics.yorku.ca/Maslow/motivation.htm|শিরোনাম=A theory of human motivation|শেষাংশ=Maslow|প্রথমাংশ=A.H.|বছর=1943|পাতাসমূহ=370–96|
সামাজিক চাহিদাগুলোর (বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার চাহিদা) মধ্যে রয়েছে:
৫৪ ⟶ ৫৩ নং লাইন:
=== সম্মানের চাহিদা ===
সম্মান পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষের দরকার এক ধরনের নিরবচ্ছিন্ন ও স্থিতিশীল সম্মান। এর মানে হচ্ছে এ সম্মান তিনি কোনো একটি বাস্তবিক ক্ষমতা বা কৃতিত্বের ভিত্তিতে পাবেন। মাসলো দুই ধরনের সম্মানের চাহিদার কথা উল্লেখ করেছেন। নিম্ম ও উচ্চ ধরনের সম্মান। সম্মানের ‘নিম্ন’ সংস্করণটি হচ্ছে অন্যের কাছ থেকে সম্মান প্রত্যাশার চাহিদা, এতে থাকতে পারে মর্যাদা, স্বীকৃতি, খ্যাতি, প্রতিপত্তি এবং মনোযোগ পাওয়ার চাহিদা। সম্মানের ‘উচ্চতর’ সংস্করণ হলো আত্ম-সম্মানের চাহিদা, এতে থাকতে পারে শক্তি, কর্মদক্ষতা,
=== আত্মোপলব্ধির চাহিদা ===
‘একজন মানুষ যা হতে পারে, তাকে অবশ্যই তা হতে হবে।’ <ref name="Maslow, A. 1954"
* অংশীদার অধিগ্রহণ
৬৫ ⟶ ৬৪ নং লাইন:
=== ট্রান্সেডেন্স চাহিদা তথা স্বাভাবিক বা দৈহিক অবস্থাকে অতিক্রম করে এমন অবস্থা বা অভিজ্ঞতার চাহিদা ===
তার পরবর্তী বছরগুলোতে, আব্রাহাম মাসলো অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রকে আরও বৃহৎ পরিসরে আবিষ্কার করেন। তিনি তার আত্মোপলব্ধি বা আত্ম-প্রতিষ্ঠার মূল তত্ত্বের সমালোচনা করার সময় অনুপ্রেরণার আরও একটি মাত্রা আবিষ্কার করেছিলেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Future visions: The unpublished papers of Abraham Maslow|শেষাংশ=Maslow|প্রথমাংশ=Abraham H.|বছর=1996|প্রকাশক=Sage|পাতাসমূহ=26–32|অধ্যায়=Critique of self-actualization theory}}</ref>
== সমালোচনা ==
যদিও সাম্প্রতিক গবেষণায় সর্বজনীনভাবে মানুষের এসব চাহিদার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, তবে মাসলো প্রস্তাবিত চাহিদার সোপান তত্ত্ব বা স্তর-পারম্পর্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.theatlantic.com/life/archive/2011/08/maslow-20-a-new-and-improved-recipe-for-happiness/243486/#.TkvKIRv8USE.facebook|শিরোনাম=Maslow 2.0: A new and improved recipe for happiness|শেষাংশ=Villarica|প্রথমাংশ=H.|তারিখ=August 17, 2011|ওয়েবসাইট=The Atlantic}}</ref>
বেশির ভাগ বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলোর মতো মাসলোর তত্ত্ব নয়। তার তত্ত্ব প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের বাইরে একটি বড় প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন ইউরিয়েল আবুলফ যুক্তি দিয়েছেন, ‘মানুষের কল্পনায় মাসলোর তত্ত্বের অব্যাহত অনুরণন রয়েছে। যদিও এটি অবৈজ্ঞানিক বলে মনে হতে পারে, তবুও এটাই এর তাৎপর্য ও গুরুত্বের সবচেয়ে বড় প্রমাণ হতে পারে। এর দ্বারা [[মানব প্রকৃতি|মানবপ্রকৃতিকে]] এমন সহজভাবে ব্যাখ্যা করা যায় যে এটি বেশির ভাগ মানুষ তাৎক্ষণিকভাবে নিজের এবং অন্যদের মধ্যে খুঁজে পায়।’ <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Introduction: Why We Need Maslow in the Twenty-First Century|শেষাংশ=Abulof|প্রথমাংশ=Uriel|তারিখ=2017-12-01|পাতাসমূহ=508–509|ভাষা=en|
=== পদ্ধতি ===
মাসলো যাদের নিয়ে গবেষণা করেছেন তাদেরকে তিনি বলেন মানবজাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। যেমন [[আলবার্ট আইনস্টাইন]], [[জেন অ্যাডামস]], [[এলিয়ানর রুজভেল্ট]] এবং ফ্রেডরিক ডগলাস এর মতো সুস্থ ও শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা করেন। তিনি [[মানসিক ব্যাধি|মানসিকভাবে অসুস্থ]] বা [[নিউরোসিস|নিউরোটিক]] ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে সুস্থ ও শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা করেন। এ সম্পর্কে মাসলো বলেন, ‘বিকলাঙ্গ, পঙ্গু, অপরিপক্ক ও অসুস্থ নমুনা ব্যক্তিদের নিয়ে করা গবেষণা থেকে বিকলাঙ্গ মনোবিজ্ঞান ও দর্শনের জন্ম হয়।’ <ref name="Maslow, A. 1954"
=== র্যাঙ্কিং ===
==== গ্লোবাল র্যাঙ্কিং ====
ওযাহবা ও ব্রিডওয়েল নামক দুই গবেষক মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা করেন। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য মাসলো তত্ত্ব বা হায়ারারকি তথা স্তর-পারম্পর্য যে খুব একটা দরকার তা গবেষকরা খুঁজে পাননি। এর সপক্ষে তেমন একটা প্রমাণও পাননি। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Maslow reconsidered: A review of research on the need hierarchy theory|শেষাংশ=Wahba|প্রথমাংশ=M. A.|শেষাংশ২=Bridwell|প্রথমাংশ২=L. G.|বছর=1976|পাতাসমূহ=212–240|
মাসলোর এ স্তর-পারম্পর্যকে নৃতাত্ত্বিক ধারা অনুসারে সাজানো হয়েছে বলে সমালোচনা করেন গের্ট হাফস্টেডি। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://myweb.usf.edu/~jdorio/Articles/The%20cultural%20relativity%20of%20the%20quality%20of%20life%20concept.pdf|শিরোনাম=The cultural relativity of the quality of life concept|শেষাংশ=Hofstede|প্রথমাংশ=G.|বছর=1984|পাতাসমূহ=389–398|
==== যৌনতার র্যাঙ্কিং ====
মাসলোর স্তর-পারম্পর্যকে সমালোচনা করার আরও একটি উৎস হচ্ছে পিরামিড সদৃশ এ স্তর-পারম্পর্যে যৌনতার অবস্থান। মাসলোর হায়ারারকি তথা স্তর-পারম্পর্যে যৌনতাকে রাখা হয়েছে খাদ্য এবং শ্বাস গ্রহণের পাশাপাশি। যৌনতার এ দৃষ্টিকোণ পুরোপুরি ব্যক্তিকেন্দ্রিক। উদাহরণস্বরূপ, কোনো ব্যক্তি যদি ‘উচ্চতর’ স্তরে যেতে চায় তবে তাকে অবশ্যই প্রথমে অন্যান্য জৈবিক চাহিদার সাথে যৌনতাকেও সন্তুষ্ট করতে হবে। কিছু কিছু সমালোচক মনে করেন যে যৌনতার এই অবস্থানটি সমাজের মধ্যে যৌনতার আবেগ, পারিবারিক ও বিবর্তনমূলক প্রভাবগুলোকে উপেক্ষা করেছে। যদিও অন্যরা উল্লেখ করেছেন যে এটি সমস্ত মৌলিক চাহিদার ক্ষেত্রে সত্য। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.psychologytoday.com/blog/sex-murder-and-the-meaning-life/201005/rebuilding-maslow-s-pyramid-evolutionary-foundation|শিরোনাম=Rebuilding Maslow's pyramid on an evolutionary foundation|শেষাংশ=Kenrick|প্রথমাংশ=D.|তারিখ=May 19, 2010|ওয়েবসাইট=Psychology Today}}</ref>
==== পরিস্থিতি অনুসারে হায়ারারকি তথা স্তর-পারম্পর্যে পরিবর্তন ====
মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্বের উচ্চতর-স্তর (আত্ম-সম্মান ও আত্ম-প্রতিষ্ঠা) এবং নিম্ন-স্তর (শারীরবৃত্তীয়, নিরাপত্তা ও ভালোবাসা) এর শ্রেণিবিন্যাস সার্বজনীন নয় এবং পৃথক পৃথক সংস্কৃতিতে পার্থক্যের দেখা মেলে, কারণ ব্যক্তিগত তফাত এবং উক্ত দেশ বা ভূ-রাজনীতিতে প্রাপ্ত সুযোগ ও সম্পদ।
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে,
শান্তির সময় এবং যুদ্ধের সময়, এ দুই ধরনের পরিস্থিতিতে জনগণ কী ধরনের চাহিদায় সন্তুষ্ট তা জানাই ছিল এ সমীক্ষার কাজ। আমেরিকা বনাম মধ্য প্রাচ্যের জনগণের মধ্যে এ তুলনা করা হয়। আমেরিকার জনগণের জন্য এক ধরনের চাহিদার আকাঙ্ক্ষা দেখা যায়। তা হচ্ছে সব চাহিদাকেই তারা সমানভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। যুদ্ধের সময় মার্কিন নাগরিকদের যেসব চাহিদার দেখা দেয় তা তিন ধরনের: জৈবিক চাহিদা, নিরাপত্তার চাহিদা এবং মানসিক চাহিদা (সামাজিক, আত্মসম্মান ও আত্মোপলব্ধি)। যুদ্ধের সময় জৈবিক চাহিদা ও নিরাপত্তার চাহিদাগুলো আলাদা আলাদাভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দেয়। কিন্তু শান্তির সময় এগুলো এক হয়ে যায়। মধ্য প্রাচ্যের জনগণের জন্য যুদ্ধের সময় তিন ধরনের চাহিদা বদলে দুই ধরনের চাহিদার উদ্ভব ঘটে। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Importance of human needs during retrospective peacetime and the Persian Gulf War: Mid-eastern employees|শেষাংশ=Tang|প্রথমাংশ=T. L.|শেষাংশ২=Ibrahim|প্রথমাংশ২=A. H.|বছর=1998|পাতাসমূহ=25–37|
১৯৮১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে কীভাবে মাসলোর শ্রেণিবিন্যাস বা স্তর-পারম্পর্য বিভিন্ন বয়সে এসে বিভিন্নভাবে ক্রিয়া করে। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Age differences in motivation related to Maslow's need hierarchy|শেষাংশ=Goebel|প্রথমাংশ=B. L.|শেষাংশ২=Brown|প্রথমাংশ২=D. R.|বছর=1981|পাতাসমূহ=809–815|
=== ব্যবহৃত শব্দের সংজ্ঞা ===
==== আত্মোপলব্ধি বা আত্ম-প্রতিষ্ঠা ====
‘আত্মোপলব্ধি বা আত্ম-প্রতিষ্ঠা’ শব্দটি সর্বজনীনভাবে মাসলোর পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করতে পারে না; এই অনুপ্রেরণাটি হল সেরা ব্যক্তি হয়ে ওঠার দিকে মনোনিবেশ করে যা একজন সম্ভবত নিজের ও অন্যদের, উভয়ের সেবায় চেষ্টা করতে পারে। <ref name="Maslow, A. 1954"
=== মানবিক চাহিদা বা মানবিক পর্যায়কে অতিক্রম করে যাওয়া চাহিদা ===
আবুলফ যুক্তি দেখিয়েছিলেন যে মাসলো জোর দিয়ে বলেছেন যে ‘অনুপ্রেরণার এ তত্ত্বটি প্রাণীকেন্দ্রিক হওয়ার পরিবর্তে নৃতাত্ত্বিক হতে হবে।’ তিনি মনে করেন, প্রাণীকেন্দ্রিক স্তর-পারম্পর্যের শেষ প্রান্তে মানুষের মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটেছে। ‘মানুষের উচ্চতর প্রকৃতি মানুষের নিম্নতর প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। উচ্চতর প্রকৃতির জন্য একটি ভিত্তি প্রয়োজন। এ ভিত্তি ছাড়া কাঠামো ভেঙে যায় ... দেবতার মতো আমাদের যেসব গুণাবলি আছে সেগুলো মূলত আমাদের প্রাণীকেন্দ্রিক গুণাবলির উপরে অবস্থিত এবং প্রাণীকেন্দ্রিক এসব গুণাবলির প্রয়োজন আছে।’ আবুলফ আরও বলেন, ‘সমস্ত প্রাণী বেঁচে থাকার ও সুরক্ষার সন্ধান করে, বিশেষত স্তন্যপায়ী প্রাণীরাও সামাজিক ও সম্মানের চাহিদা পূরণের চেষ্টা করেন ... মাসলোর ধ্রুপদী পাঁচটি স্তরের প্রথম চারটি স্তর মানুষের জন্য তেমন কোনো বিশেষ স্তর নয়। এটা প্রাণীদের মধ্যেও বিদ্যমান। <ref name="Abulof">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Be Yourself! How Am I Not Myself?|শেষাংশ=Abulof|প্রথমাংশ=Uriel|তারিখ=Dec 2017|পাতাসমূহ=530–532|ভাষা=en|
== আরও দেখুন ==
১১৫ ⟶ ১১৪ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{
== আরও পড়তে দেখুন ==
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://cleamc11.vub.ac.be/Papers/Maslow.pdf|শিরোনাম=A cognitive-systemic reconstruction of Maslow's theory of self-actualization|শেষাংশ=Heylighen|প্রথমাংশ=Francis|বছর=1992|পাতাসমূহ=39–58|
* কোল্টকো-রিভেরা, মার্ক ই। (2006)। " [http://academic.udayton.edu/JackBauer/Readings%20595/Koltko-Rivera%2006%20trans%20self-act%20copy.pdf মাসলোর প্রয়োজনীয়তার শ্রেণিবিন্যাসের পরবর্তী সংস্করণটি পুনরায় আবিষ্কার করা: তত্ত্ব, গবেষণা এবং একীকরণের জন্য স্ব-ট্রান্সেন্ডেন্স এবং সুযোগ] "। ''সাধারণ মনোবিজ্ঞানের পর্যালোচনা'' 10.4: 302।
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.academia.edu/663726|শিরোনাম=A new approach to cognitive development: ontogenesis and the process of initiation|শেষাংশ=Kress|প্রথমাংশ=Oliver|বছর=1993|পাতাসমূহ=319–332}}
১২৭ ⟶ ১২৬ নং লাইন:
* [http://psychclassics.yorku.ca/Maslow/motivation.htm "এ থিউরি অফ হিউম্যান মোটিভেশন"], ১৯৪৩ সালে প্রকাশিত মাসলোর সালের মূল নিবন্ধ।
[[বিষয়শ্রেণী:মনোবৈজ্ঞানিক ধারণা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তিগত জীবন]]
|