বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৯৮ নং লাইন:
 
==কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ ও কৃষক আন্দোলনে যোগদান==
১৯৩৮ সনের পর তিনি [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি|ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির]] সদস্যপদ অর্জন করেন, খুলনা জেলা কমিটির মেম্বার হিসেবে দক্ষিণ খুলনায় কৃষক সংগঠনের কাজ শুরু করেন। শোভনার শাখাবাহী নদীর বাঁধ এবং "নবেকী বাঁধ" তার সংগঠনমূলক কৃষক আন্দোলনের চিরস্মরণীয় কাজ। প্রতিক্রিয়াশীল জমিদার ও সরকারি আ্মলাদের যোগাযোগে চাষের জমি নোনাজলে ভাসিয়ে চাষি উৎখাতের যে বর্বর প্রথা সুদীর্ঘকাল বাংলাদেশে চালু আছে তা তিনি কৃষকদের একতার বলেই নিজ অঞ্চলে প্রতিরোধ করেন। দুর্ধর্ষ লাঠিয়াল ও বন্দুকধারী পুলিসকে স্তব্ধ করে কয়েক হাজার যুবকের সাহায্যে এই বাঁধ দুটি বাঁধেন। ১৯৪০ সালে ভূমি উদ্ধার করে ভূমিহীনদের মধ্যে বিলি করেন। এই বাঁধ দুটির আওতায় যথাক্রমে ১৬ হাজার ও ৭ হাজার বিঘা জমি উদ্ধার ও বিলি হয়। জেলা জুড়ে চালু হয়ে যায় 'বিষ্টু ঠাকুরের আইন চালু হয়েছে'। খুলনার চাষিদের মধ্যে বিশ্বাস ছিলো বিষ্টু ঠাকুর বাঁধের উপর হাঁটলে সে বাঁধ ভাঙার ক্ষমতা কারুর নেই।<ref name="সংসদ"/><ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=শহীদ বিষ্টু ঠাকুর: এক দুরন্ত অগ্নিঝড়|শেষাংশ=পিনাকী বিশ্বাস|প্রথমাংশ=সেইসব শহীদেরা|প্রকাশক=অতিরিক্ত পাবলিকেশন|বছর=২০১৪|আইএসবিএন=978-81-928741-0-4|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৫৩}}</ref> ১৯৪৬-৪৭ সালে খুলনা অঞ্চলের [[তেভাগা আন্দোলন|তেভাগা আন্দোলনে]] নেতৃত্ব প্রদান করেন।<ref name="সুস্নাত">{{cite book |last=দাশ |first1=সুস্নাত |title=অবিভক্ত বাঙলার কৃষক সংগ্রাম: তেভাগা আন্দলোলনের আর্থ-রাজনৈতিক প্রেক্ষিত-পর্যালোচনা-পুনর্বিচার |chapter=সংযোজন ২ |edition=প্রথম প্রকাশ |location=কলকাতা |publisher=নক্ষত্র প্রকাশন |date=জানুয়ারি ২০০২ |page=২৮৭}}</ref>
 
==কৃষক সম্মেলনে দায়িত্ব পালন ==