পাকিস্তান গণপরিষদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান পাকিস্তানের গণপরিষদ কে পাকিস্তান গণপরিষদ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
৯ নং লাইন:
 
==বৈঠক==
১৯৪৭ সালের ১০ আগস্ট করাচির সিন্ধু পরিষদ ভবনে পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরেরদিন ১১ আগস্ট [[মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ]] সর্বসম্মতিক্রমে পরিষদের স্পিকার হন।<ref name="BP"/><ref name="PH"/> একই দিনে [[পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা]] পরিষদে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহিতগৃহীত হয়। ১২ আগস্ট অনুমোদিত একটি প্রস্তাবে [[মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ|মুহাম্মদ আলি জিন্নাহকে]] সরকারিভাবে কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ হিসেবে সম্বোধনের সিদ্ধান্ত গৃহিতগৃহীত হয়। একইদিনে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংক্রান্ত কমিটি গঠিত হয়।<ref name="PH"/>
 
১৪ আগস্ট ক্ষমতা হস্তান্তরের দিন [[লর্ড লুই মাউন্টব্যাটেন|লর্ড মাউন্টব্যাটেন]] পরিষদে ভাষণ দেন। [[মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ]] এরপর একটি বক্তব্য রাখেন এবং এতে [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] রাষ্ট্রীয় নীতি উল্লেখ করা হয়।<ref name="PH"/>
 
==সংবিধান প্রণয়ন==
১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী [[লিয়াকত আলি খান]] [[লক্ষ্য প্রস্তাব]] তুলে ধরেন। ১২ মার্চ তা পরিষদে গৃহিতগৃহীত হয়। একই দিনে লক্ষ্য প্রস্তাবের ভিত্তিতে খসড়া সংবিধান প্রণয়নের জন্য ২৪ সদস্যবিশিষ্ট [[মূলনীতি কমিটি]] গঠিত হয়।<ref name="BP"/><ref name="PH"/> এছাড়া কয়েকটি উপকমিটি গঠিত হয়েছিল।<ref name="BP"/> তবে নেতাদের আভ্যন্তরীণ বিভেদের কারণে সংবিধান প্রণয়নে বিলম্ব হয়েছিল।<ref name="BP"/> ১৯৫৪ সালে খসড়া সংবিধান প্রণীত হয়। তবে তা পরিষদে গৃহিতগৃহীত হওয়ার পূর্বে গভর্নর জেনারেল [[মালিক গোলাম মুহাম্মদ]] ১৯৫৪ সালের ২৪ অক্টোবর পরিষদ বিলুপ্ত করে জরুরি অবস্থা জারি করেন।<ref name="PH"/>
 
স্পিকার [[মৌলভি তমিজউদ্দিন খান]] এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা করেন। মামলায় স্পিকার জয়ী হলেও সরকার পক্ষের আপিলের পর ফেডারেল আদালত রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে গভর্নর জেনারেলের আদেশ বহাল রাখেন।<ref name="PH"/><ref name="BP2">[http://bn.banglapedia.org/index.php?title=খান,_তমিজউদ্দীন তমিজউদ্দিন খান, বাংলাপিডিয়া]</ref>