জর্জ বার্নার্ড শ': সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎জীবনী: ১৯২০-এর দশক
→‎১৯২০-এর দশক: সম্প্রসারণ
১২১ নং লাইন:
 
===১৯২০-এর দশক===
যুদ্ধের পরে শের প্রথম বড় কাজ হল ''[[হার্টব্রেক হাউজ]]'', যা ১৯১৬-১৭ সালে রচিত এবং ১৯২০ সালে মঞ্চস্থ হয়। এটি নভেম্বরে ব্রডওয়েতে মঞ্চস্থ হয় এবং শীতলভাবে গৃহীত হয়েছিল; ''দ্য টাইমসের'' মতে: "এই উপলক্ষে জনাব শয়ের স্বাভাবিকের চেয়ে আরও বেশি কিছু বলার আছে এবং তা বলার জন্য যথারীতি দ্বিগুণ সময় নেয়"। ১৯২১ সালের অক্টোবরে লন্ডনে প্রথম মঞ্চস্থ হওয়ার পরে ''দ্য টাইমস'' মার্কিন সমালোচকদের সাথে একমত হয়: "জনাব শয়ের অন্যান্য নাটকের মত নাটকটি যথারীতি প্রায় এক ঘন্টা দীর্ঘ", যদিও এতে "অনেক বিনোদন এবং কিছুটা লাভজনক প্রতিচ্ছবি" রয়েছে। ''দ্য অবজারভারের'' আরভিন মনে করেন নাটকটি বুদ্ধিদীপ্ত, তবে লেডি আটারওয়ার্ড চরিত্রে ইডিথ এভান্সকে ব্যতীত বাকিরা গদাইলস্করি চালে অভিনয় করেন।
 
শয়ের সবচেয়ে বড় মাপের মঞ্চ নাটক হল ''ব্যাক টু মেথুসেলাহ'', যা ১৯১৯-২০ সালে রচিত এবং ১৯২২ সালে মঞ্চস্থ হয়। ওয়েনট্রব এটিকে "শয়ের একেবারে নিরুৎসাহিত হতাশার তলাবিহীন গর্ত রোধ করার প্রচেষ্টা" হিসেবে বর্ণনা করেন। পাঁচটি আন্তঃসম্পর্কিত নাটকের এই চক্রে বিবর্তন ইডেন বাগান থেকে ৩১,৯২০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দীর্ঘায়ুবাদের প্রভাব চিত্রিত হয়। সমালোচকরা পাঁচটি নাটককে গুণমান এবং নতুনত্বের দিক থেকে অসম্ভবভাবে অসম বলে মনে করেন। মূল মঞ্চায়নের পরিক্রমা সংক্ষিপ্ত ছিল এবং কাজটি খুব কম সময়েই পুনঃমঞ্চস্থ করা হয়েছে। শ অনুভব করেন যে তিনি এই "মেটাবায়োলজিকাল পেন্টাটিচ"-এর দীর্ঘ পরিসর সৃষ্টি করতে গিয়ে তার অবশিষ্ট সৃজনশীল ক্ষমতা নিঃশেষ করে দিয়েছেন। তিনি তখন ৬৭ বছর বয়সী, এবং আর কোনও নাটক লিখবেন না বলে প্রত্যাশা করেছিলেন।
 
==সাহিত্যকর্ম==