নখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→কাঠামো: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
২৭ নং লাইন:
===এপোনিচিয়াম===
একসাথে, এপোনিচিয়াম এবং কিউটিকল একটি প্রতিরক্ষামূলক সীল গঠন করে। ক্যাটিকল হ'ল প্রায় অদৃশ্য মৃত ত্বকের কোষগুলির অর্ধবৃত্তাকার স্তর যা "চালিত হয়ে যায়" এবং দৃশ্যমান পেরেক প্লেটের পিছনে আবরণ দেয় যখন এপোনিচিয়ামটি ত্বকের কোষগুলির ভাঁজ যা ছত্রাক তৈরি করে। এগুলি অবিচ্ছিন্ন এবং কিছু রেফারেন্স এগুলিকে একটি সত্তা হিসাবে দেখেন; এই শ্রেণিবিন্যাসে, এপোনিচিয়াম, কাটিকল এবং পেরিওনিচিয়াম নামগুলি সমার্থক শব্দ
নখ প্রাচীর (vallum unguis) হ'ল চামড়াযুক্ত ভাঁজগুলি পেরেকগুলির পাশ এবং প্রক্সিমাল প্রান্তকে ওভারল্যাপ করে। পার্শ্বীয় মার্জিন (মার্গো ল্যাট্রালিস) পেরেকের পাশের পেরেকের প্রাচীরের নীচে অবস্থিত, এবং পেরেক খাঁজ বা ভাঁজ (সলকাস ম্যাট্রিকিস উঙ্গুইস) সেই কাটিনাস স্লিটস যেখানে পার্শ্বীয় মার্জিনগুলি এমবেড করা আছে।এটা নখকে ঘিরে থাকা চামড়ার মোটা স্তর, এটি ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে নখের অন্তর্গত অংশকে রক্ষা করে
===পেরোনিচিয়াম===
পেরোনিচিয়াম হ'ল নখের চারপাশে নরম টিস্যু সীমানা,<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=gMSW59keA4UC&pg=PA101|শিরোনাম=Atlas of Orthopaedic Surgical Exposures|শেষাংশ=Jordan|প্রথমাংশ=Christopher|শেষাংশ২=Mirzabeigi|প্রথমাংশ২=Edwin|তারিখ=2000|প্রকাশক=Thieme|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-86577-776-7}}</ref> এবং পারনিচিয়া হল এই অঞ্চলের একটি সংক্রমণ।
===হাইপোনিচিয়াম===
৩৯ নং লাইন:
==কাজ ==
একটি সুস্থ নখ ডিস্টাল ফ্যালাংস অর্থাৎ আঙুল এর শেষ প্রান্ত,অগ্রভাগ ও আশেপাশের নরম টিস্যুকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করে। আঙুল এর প্রান্তভাগে পরা চাপ এর বিপরীত এ কাজ করে আঙুল এর নড়াচড়া বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে এই নখ। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://emedicine.medscape.com/article/1126725-overview|শিরোনাম=Nail Surgery: Background, Indications, Relevant Anatomy|তারিখ=2020-05-29}}</ref>যখন কোনোকিছুকে স্পর্শ করা হয় তখন আঙুল এর প্রান্তভাগের সংবেদনশীলতাও বাড়িয়ে দেয় এই নখ যদিও নখ এ কোনো সংবেদনশীলতা নেই। সর্বোপরি নখ একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা মুষ্ঠিবদ্ধ করে কোনো কিছু ধরতে সাহায্য করে।আঙুল এর প্রান্তভাগের সংবেদনশীলতাও বাড়িয়ে দেয় এই নখ যদিও নখ এ কোনো সংবেদনশীলতা নেই। সর্বোপরি নখ একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা মুষ্ঠিবদ্ধ করে কোনো কিছু ধরতে সাহায্য করে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.aafp.org/afp/2001/0515/p1961.html|শিরোনাম=Fingertip Injuries|শেষাংশ=Johnson|প্রথমাংশ=Brett A.|শেষাংশ২=Wang|প্রথমাংশ২=Quincy C.|তারিখ=2001-05-15|সাময়িকী=American Family Physician|খণ্ড=63|সংখ্যা নং=10|পাতাসমূহ=1961|issn=0002-838X}}</ref>
৪৮ নং লাইন:
স্তন্যপায়ী প্রানীর ক্ষেত্রে,নখ এর বৃদ্ধিহার নির্ভর করে আঙুলের শেষ প্রান্তের হাড় এর ওপর। এ কারনেই, মানুষের ক্ষেত্রে তার বৃদ্ধাঙুল এর নখের বৃদ্ধি তার কনিষ্ঠা আঙুলের চেয়ে দ্রুত হয়। এমনকি, হাতের আঙুলের নখ পায়ের আঙুলের নখের তুলনায় চার গুন দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
মানুষের ক্ষেত্রে, তার হাতের আঙুল মাসে ৩.৫ মি.মি. করে বআড়ে যেখানে পায়ের আঙুল বাড়ে ১.৬ মি.মি. করে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/primateoriginsad00ravo|শিরোনাম=Primate origins : adaptations and evolution|শেষাংশ=Ravosa|প্রথমাংশ=Matthew J.|শেষাংশ২=Dagosto|প্রথমাংশ২=Marian|তারিখ=2006|প্রকাশক=New York, NY : Springer|অন্যান্য=Library Genesis|আইএসবিএন=978-0-387-30335-2}}</ref> হাতের আঙুলের তিন থেকে ছয় মাস সময় লাগে সম্পূর্ণ নতুন বৃদ্ধি হতে যেখানে পায়ের আঙুলের লাগে ১২ থেকে ১৮ মাস সময়। যদিও আসল বৃদ্ধি অনেকটাই নির্ভর করে বয়স, লিঙ্গ, ঋতু, ব্যায়াম, খাদ্যাভ্যাস বিশেষ করে বংশগতির উপর।সবচেয়ে দীর্ঘ নখের অধিকারী মহিলার নখের দৈর্ঘ্য ছিল ৮.৬৫
===ভেদ্যতা===
নখকে যদিও অভেদ্য বলা হয়,কিন্তু আসলে তা সত্য নয়। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://deepblue.lib.umich.edu/bitstream/2027.42/72442/1/j.1467-2494.1983.tb00348.x.pdf|শিরোনাম=http://deepblue.lib.umich.edu/bitstream/2027.42/72442/1/j.1467-2494.1983.tb00348.x.pdf}}</ref>এমনকি নখ ত্বকের চেয়েও ভেদ্য এবং নখের প্রায় ৭-১২% ই পানি। ক্ষতিকারক পদার্থ এই নখ দিয়ে প্রবেশ করতে পারে না এবং কিছু রাসায়নিক এর ব্যবহার নখ এর জন্য ক্ষতিকর। পানি, প্যারাকুয়াট,ক্ষতিকর কিটনাশক,ইউরিয়া এবং সেলিসাইলিক এসিড, মিকোনাজল ন্যাটামাইসিন,সোডিয়াম হাইপোক্রোরাইড এর মত উপাদান গুলো নখ ভেদ করে প্রবেশ করতে পারে।প্রাচীনকাল থেকেই স্বাস্থ্যগত অবস্থা, অভ্যন্তরীন ব্যাধি সম্পর্কে ধারণা পেতে নখ পর্যবেক্ষণের কথা জানা যায়। বো'স লাইন নামক নখের মাঝামাঝি থাকা আড়াআড়ি লম্বার দাগ দেখে প্রানীর বয়স অনুমান করা যায়। অবশ্য রোগের কারণেও অনেক সময় এমনটা দেখা দেয়।বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন পুষ্টিহীনতা, বিভিন্ন ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া,বিষাক্ততা, আঘাত এর কারণে নখের রঙ পালটে যাওয়া, ফেটে যাওয়া, পাতলা হয়ে যাওয়া, সাদা ছোপ দেখা দেওয়া, উচু হয়ে যাওয়া বা নিচু হয়ে যাওয়ার মত লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
ডি এন এ প্রোফাইলিং এর কাজে ফরেন্সিক বিভাগ চুল, হাত ও পায়ের নখ ব্যবহার করে থাকে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://deepblue.lib.umich.edu/bitstream/2027.42/72442/1/j.1467-2494.1983.tb00348.x.pdf|শিরোনাম=http://deepblue.lib.umich.edu/bitstream/2027.42/72442/1/j.1467-2494.1983.tb00348.x.pdf}}</ref>
==ক্লিনিকাল গুরুত্ব==
|