অর্জুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২১ নং লাইন:
 
==বিবাহ==
[[File: Swayamvara Draupadi Arjuna Archery.jpg|thumb|অর্জুন মাছের চোখে শর বিদ্ধ করছেন।]]
অর্জুন ও বাকী চার পান্ডব মাতা কুন্তীর সাথে বনবাসে গেলে ঘটনাক্রমে তারা দ্রুপদ রাজার কন্যা দ্রৌপদীর স্বয়ংবরসভায় ছদ্মবেশে উপস্থিত হন। সেখানে দুর্যোধন এবং তার মামা শকুনিসহ কর্ণও উপস্থিত থাকেন। রাজা দ্রুপদ কন্যা দ্রৌপদীর জন্য অন্যরকম এক স্বয়ংবরসভার আয়োজন করেন। আয়োজনের সবটা রাজা দ্রুপদের একমাত্র পুত্র ধৃষ্টদ্যুম্ন পরিচালনা করেন। আর সেই স্বয়ংবরসভার নিয়ম করা হলো চক্রমধ্য-মৎস্যের চোখে সেখানে থাকা ধনুকের সাহায্যে তীর বিদ্ধ করতে হবে। সেই ধনুকের ভার বহন করা কারোর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাদের মধ্যে [[কর্ণ]] সেই ধনুক উঠাতে পারলেন। কিন্তু, দ্রৌপদী কোনো সুত পুত্রকে বিবাহ করবেন না বলে জানান। আর সেই কারণে কর্ণ এই ধনুক উঠালেন না। তারপরে শ্রীকৃষ্ণের উপদেশে সেখানে উপস্থিত ব্রাহ্মণদের সেই ধনুক উঠানোর জন্য অনুরোধ করেন ধৃষ্টদ্যুম্ন। আর তখন ছদ্মবেশে থাকা অর্জুন সেই চক্রমধ্য-মৎস্যের চোখে তীর বিদ্ধ করতে সক্ষম হন এবং দ্রৌপদীকে বিয়ে করেন। তারপর পাঁচ ভাই কুটিরে ফিরে মাতা কুন্তীকে কি এনেছেন দেখতে বললে ধ্যানে থাকা মাতা কুন্তি কিছু না দেখে বলেন "যা এনেছো তা তোমরা পাঁচ ভাই মিলে ভাগ করে নাও।" তার এই করায় শেষ পর্যন্ত মহামুনি ব্যাসদেবের কথা অনুসারে পঞ্চপান্ডবের সাথে দ্রৌপদীর বিয়ে হয়। এরপরে নারদ আরো একটা সমাধান দেন, আর তা হলো দ্রৌপদী যে সময়ে এক ভ্রাতার সঙ্গে থাকবেন, সেই সময় অন্য কোনো ভ্রাতা তাদের শয়ন-গৃহে প্রবেশ করতে পারবেন না।