এফ-১৫ ঈগল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১ নং লাইন:
আমেরিকান [[যুদ্ধ বিমান]]গুলো ভিয়েতনাম যুদ্ধে রাশান ফাইটারগুলোর কাছে মার খাচ্ছিলো সে সময়ে আমেরিকানরা একটি এয়ার সুপিরিওর এয়ারক্রাফটের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। যার ফলাফল হিসেবে১৯৬৭ সালে এই ফাইটার উন্নয়নের কাজ [[ম্যাকডোনেল ডগলাস]] কে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে এই ফাইটারটি প্রথম উড্ডয়ন এবং ১৯৭৬ সালে এফ-১৫ ঈগল আকাশে যুক্তরাষ্টের এয়ার সুপ্রিমেসি নিশ্চিত করতে সার্ভিসে আসে। এটি খুবই উচ্চ ম্যানুভার ক্ষমতা সম্পন্ন দুই ইঞ্জিনের ফাইটার জেট যা সব আবহাওয়ায় ব্যাবহারব্যবহার উপযোগী। এই বিমানে সবকিছুর তুলনায় ম্যানুভার এবং ক্লোজ রেঞ্জে সক্ষমতার দিকে জোর দেয়া হয়েছিলো যদিও পরবর্তীতে এতে বিভি আর ক্ষমতা উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে।
 
==ইতিহাস==
১৪ নং লাইন:
যাইহোক সবকিছুর ই শেষ আছে তাই এফ-১৫ ঈগল এর সার্ভিস লাইফও USAF এ শেষের পথে। যদিও অন্যান্য দেশগুলোর জন্য ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রোডাকশন লাইন চালু থাকবে। ৪৭ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি হবে।
 
==ব্যাবহারকারীব্যবহারকারী দেশসমূহ==
আমেরিকার মিত্র দেশ ব্যাতীত কাউকে এই বিমান দেয়া হয়নি। তাই এর ব্যাবহারকারীদেরব্যবহারকারীদের সংখ্যা খুব সীমীত। ইসরায়েল এর প্রথমদিকের ব্যাবহারকারীব্যবহারকারী দেশগুলোর একটি (১৯৭৭), এছাড়া জাপান (মিতশুবিশি f-15j), আত সৌদি আরব এর প্রধান ব্যাবহারকারী।ব্যবহারকারী। কিছুদিন আগে সৌদি আরব নিজেই লাইসেন্স নিয়ে বানানোর জন্য প্রোডাকশন লাইন স্থাপন করেছে।
১৯৮৯ সালে এর গ্রাউন্ড এটাক ভার্সন সার্ভিসে আসে যা F-15E Strike Eagle নামে পরিচিত।
 
===প্রাথমিক ব্যাবহারকারীব্যবহারকারী===
# [[ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স]]
# Japan Air Self-Defense Force