প্রবর্তক সংঘ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১১ নং লাইন:
 
== পরবর্তী অবস্থা ==
দেশভাগের পরে প্রবর্তক সংঘের কাজকর্ম হ্রাস পায়। ১৯৫৯ সালে মতিলাল রায়ের মৃত্যুর পর অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ হয়ে যায় ও সংঘের কর্মকাণ্ড প্রধান কেন্দ্র চন্দননগর অভিমুখী হয়ে পড়ে। ১৯৬৩ তে সংস্থার ব্যাংক ব্যাবসাব্যবসা ইউনাইটেড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাংকের সাথে মিশে কাজ করতে থাকে। ১৯৬৫ সালে জুট কারখানাটি সোহনলাল মিল ও পরে বহুজাতিক সংস্থা অধিগ্রহণ করে।<ref name=":0" /> চট্টগ্রাম প্রবর্তক সংঘ [[বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ]]<nowiki/>কালে আক্রান্ত হয়। ১৯৭১ সালে সংঘের সকল কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। এসব ঘটনায় প্রবর্তক সংঘের কার্যকলাপ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সংঘের প্রতিষ্ঠিত প্রেস, ব্যাংক, কুটির শিল্প, কৃষি প্রকল্প, ট্রেনিং সেন্টার, চিকিৎসা কেন্দ্র, আবাসন প্রকল্পসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/print/details/article/139830/|শিরোনাম=চট্টগ্রাম প্রবর্তক সংঘের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধকতা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২৯ আগস্ট ২০১৫|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=দৈনিক জনকণ্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ=৫ মে ২০১৭}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==