সংকর (জীববিজ্ঞান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tofazzal Hossain Topu (আলোচনা | অবদান)
Tofazzal Hossain Topu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০২১}}জীববিজ্ঞানের ভাষায়, দুটি ভিন্ন প্রজাতির মধ্যে আন্তঃপ্রজননের ফলে উদ্ভূত নতুন প্রজন্মকে ওই দুই প্রজাতির '''সংকর''' (হাইব্রিড বা ক্রসব্রিড) বলে। সঙ্কর জীব তাদের নিজস্ব গুণাবলির অধিকারী হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে সংকরটি তার পিতামাতা থেকে ভিন্ন এবং উন্নত বৈশিষ্ট্য‌ও দেখাতে পারে। কখনো কখনো পিতামাতার চেয়ে বড় বা লম্বা হয়। প্রাণী এবং উদ্ভিদে হাইব্রিডের ধরনটি আলাদা। বংশানুবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে জীবটি সঙ্করায়ণের জন্য ক্রোমোজোম সংখ্যা এবং নিজেদের মধ্যকার কতটুকু মিল রয়েছে তা প্রাধান্য পায়।
 
প্রজাতিগুলোর মধ্যে সংকরায়নের ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় হল জীনগত এবং অঙ্গসংস্থানসংক্রান্ত পার্থক্য, উর্বরতার বিভিন্ন সময়, সঙ্গমের আচরণ ও সংকেত এবং শুক্রাণু কোষের কার্যক্ষমতা ও ভ্রুনের অবস্থা। কেউ কেউ নিষেকের আগে আবার কেউ কেউ নিষেকের পরে কাজ করে। প্রানীদেহের মত উদ্ভিদেও সংকরায়নের ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় একইরকম। যেমন বিভিন্ন উদ্ভিদে ফুল স্ফুটনের সময় বিভিন্ন রকম। আবার ক্রোমোসোমগুলির কাঠামোর পার্থক্যও একটা ব্যাপার। এছাড়াও রেণু বাহক বা পোলেন ভেক্টর, পরাগনালী বৃদ্ধির বাধা, সোমটোপ্লাস্টিক স্টেরিলিটি, সাইটোপ্লাজমিক-জেনিক পুরুষ স্টেরিলিটির পার্থক্যও সংকরায়নের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণত একারনেই শুধুমাত্র কিছু কিছু প্রানী এবং বেশ কয়েকটি উদ্ভিদে সংকর দেখা যায়। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংকর উদ্ভিদ বলি সেটা হচ্ছে গম।