তোপকাপি প্রাসাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ বানান ও অন্যান্য সংশোধন |
||
১৯ নং লাইন:
'''তোপকাপি প্রাসাদ''' ([[তুর্কি ভাষা|তুর্কি ভাষায়]]: Topkapı Sarayı অর্থঃ কামানগোলা প্রাসাদ<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/architecturecere0000neci|শিরোনাম=Architecture, ceremonial, and power : the Topkapi Palace in the fifteenth and sixteenth centuries|শেষাংশ=Necipoğlu|প্রথমাংশ=Gülru|তারিখ=1991|প্রকাশক=New York, N.Y. : Architectural History Foundation ; Cambridge, Mass. : MIT Press|অন্যান্য=Internet Archive|আইএসবিএন=978-0-262-14050-8}}</ref>, [[উসমানীয় তুর্কি ভাষা|উসমানীয় তুর্কি ভাষায়]]: طوپقپو سرايى) [[তুরস্ক|তুরস্কের]] [[ইস্তানবুল]] শহরে অবস্থিত একটি রাজকীয় প্রাসাদ। [[দ্বিতীয় মুহাম্মদ (উসমানীয় সুলতান)|দ্বিতীয় মুহাম্মদ]] পঞ্চদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এই প্রাসাদের নির্মাণকাজ শুরু করান। এই প্রাসাদ প্রায় ৪০০ বছর (১৪৬৫ - ১৮৫৬) ধরে উসমানীয় সুলতানদের বাসস্থান হিসেবে বিদ্যমান থাকে।<ref name="nytimes">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nytimes.com/1993/08/22/travel/center-of-ottoman-power.html|শিরোনাম=Center of Ottoman Power|কর্ম=New York Times|শেষাংশ= Simons|প্রথমাংশ=Marlise |সংগ্রহের-তারিখ=2009-06-04 | তারিখ=1993-08-22}}</ref>
এই প্রসাদটি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান এবং রাজকীয় বিনোদনস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল তবে বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিণত হয়েছে। এখানে রয়েছে মুসলমানদের জন্য পবিত্র স্মরণচিহ্ন যেমন হযরত মোহাম্মদ এর আলখাল্লা এবং তরবারি।<ref name="nytimes"/> তোপকাপি প্রাসাদ "ইস্তানবুলের ঐতিহাসিক এলাকা" এর অন্তর্ভুক্ত যা ১৯৮৫ এ উইনেস্কো কর্তৃক [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] হিসেবে ঘোষিত হয়েছে, এবং শ্রেণী iv এ "উসমানীয় সময়ের প্রাসাদ্গুলোর সবচেয়ে ভাল সামগ্রিক
[[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|বাইজেন্টাইন]] [[কনস্টান্টিনোপল|কন্সটান্টিপল]] জয়ী সুলতান [[দ্বিতীয় মুহাম্মদ (উসমানীয় সুলতান)|দ্বিতীয় মুহাম্মদের]] নির্দেশে স্থাপনাটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৪৫৯ খ্রিস্টাব্দে। চারটি মূল চত্বর এবং অনেক ছোট ছোট ভবন নিয়ে এই জটিল প্রাসাদটি গড়ে তোলা হয়েছে। রাজকীয় বাসস্থান হিসেবে এর গুরুত্ব উচুতে হলেও প্রাসাদে প্রায় ৪,০০০ লোকের বাসস্থান ছিল,<ref name="nytimes"/> যা পূর্বে একটি বিশাল তীরবর্তী এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। পরবর্তী কয়েক শতাব্দীতে ১৫০৯ সালের ভূমিকম্প এবং ১৬৬৫ সালের অগ্নিকান্ডের পরে বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে প্রসাদ চত্বরটির সম্প্রসারণ করা হয়। প্রাসাদে মসজিদ, একটি হাসপাতাল, কয়েকটি বেকারি বা রুটিঘর এবং একটি টাঁকশাল রয়েছে।<ref name="nytimes"/> প্রাসাদের নাম অনুবাদে হয় "কামান ফটক প্রাসাদ", নামটি এসেছে নিকটবর্তি একটি ফটক থেকে, যা ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে।
|