পানি দূষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০২১}}[[চিত্র:Nrborderborderentrythreecolorsmay05-1-.JPG|thumb|right|300px|মেক্সিক্যালি (মেক্সিকো) থেকে [[নিউ রিভার]] দ্বারা বাহিত হয়ে কাঁচা নিকাশী এবং [[শিল্প বর্জ্য|শিল্প বর্জ্যের]] আমেরিকায়ক্যালেক্সিকো, ক্যালিফোর্নিয়ায় প্রবেশ ]]সাধারণত মানুষের কার্যকলাপের ফলে জলাশয় দূষিত হয়ে পড়লে তাকে পানি দূষণ বা জল দূষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, জলাশয় বলতে হ্রদ, নদী, সমুদ্র, ভূগর্ভস্থ সিক্ত শিলাস্তর এবং ভৌমজলকেই বোঝায়। স্বাভাবিক পরিবেশে দূষণকারী পদার্থ উপস্থিত হলে জলদূষণ হয়। উদাহরণস্বরূপ, অপর্যাপ্তভাবে পরিশোধিত বর্জ্যজল যদি স্বাভাবিক জলাশয়ে জমা হয়, তবে তা জলজ বাস্তুতন্ত্রের পরিবেশগত অবনতি ঘটাতে পারে। এর ফলে, ভাটির দিকে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে জনস্বাস্থ্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তারা এই দূষিত জল পান করার কাজে, স্নানের কাজে অথবা সেচের কাজে ব্যবহার করতে পারে। জলবাহিত রোগের প্রকোপে সারা বিশ্বে যত মানুষ আক্রান্ত হয় বা মারা যায়, তাদের সিংহভাগই ঘটে জল দূষণের কারণে।
 
জলদূষণকে ভূ-পৃষ্ঠতলীয় জল বা ভৌমজল দূষণ – এই দুইভাগে বিভক্ত করা যায়। সামুদ্রিক দূষণ এবং পুষ্টি দূষণ – জল দূষণের এই দুটি উপসেট। জল দূষণের উৎস দুটি হতে পারে - হয় বিন্দু উৎস নতুবা অ-বিন্দু উৎস। বিন্দু উৎসে দূষণের একটিমাত্র চিহ্নিতযোগ্য কারণ থাকে, যেমন বেনো জল বা বর্জ্যজল পরিশোধক কারখানা। অ-বিন্দু উৎস হল আরো বেশি বিস্তৃত, যেমন কৃষিজ জল। বহু সময় ধরে ক্রমবর্দ্ধিত কাজের ফলেই দূষণ সৃষ্টি হয়। দূষিত জলাশয়ে থাকা অথবা এর সংস্পর্শে আসা সমস্ত গাছ এবং জীবই এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দূষণের ফলে একক প্রজাতিগুলো ধ্বংস হতে পারে এবং এরা যে স্বাভাবিক জৈব সংগঠনের অন্তর্গত তারও ক্ষতি হতে পারে।
৮ নং লাইন:
 
== ভূমিকা ==
[[চিত্র:Canal-pollution.jpg|থাম্ব|কানাডার লাচাইন খালে দূষণ]]
জল যদি মানুষবাহিত দূষক দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সেই জলকে দূষিত বলা হয়। এইসকল দূষকের ফলে এই জল হয় মানুষের ব্যবহারের যোগ্য হতে পারে না, যেমন জলপানের অযোগ্য হয়ে যায়, অথবা এই জলের জীবগোষ্ঠী ধারণের ক্ষমতাই নষ্ট হয়ে যায়, যেমন মাছ। আগ্নেয়গিরি, শৈবাল পুষ্প, ঝড়, ভূমিকম্প ইত্যাদি প্রাকৃতিক ঘটনার ফলেও জলের গুণাগুণে এবং এর বাস্তুতান্ত্রিক অবস্থায় প্রভূত পরিবর্তন দেখা দেয়।
 
২৫ ⟶ ২৬ নং লাইন:
 
=== সামুদ্রিক দূষণ ===
[[চিত্র:AngleseyCopperStream.jpg|থাম্ব|অ্যাঙ্গলেসিতে একটি দূষিত নদী দ্বারা একটি পরিত্যক্ত তামার খনির নিকাশিত হচ্ছে।]]
সমুদ্রে দূষিত পদার্থের আগমনের একটি সাধারণ পথ হল নদীর জল। এর একটি উদাহরণ হল, নর্দমার জল এবং কারখানার বর্জ্য সরাসরি সমুদ্রে গিয়ে ফেলা। উন্নয়নশীল দেশগুলোতেই বিশেষ করে এই ধরনের দূষণ দেখা যায়। বাস্তবিক, সারা বিশ্বের ১০টি সর্ববৃহৎ সমুদ্রে প্লাস্টিক দূষণকারী দেশকে বেশি থেকে কম এই ক্রমে সাজালে হয় – চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনস্‌, ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মিশর, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া এবং বাংলাদেশ; যেসকল নদীগুলোর মাধ্যমে সমুদ্র দূষিত হয় তারা হল ইয়াঙ্গটজে, সিন্ধু, পীতনদী, হাই, নীল, গঙ্গা, পার্ল, আমুর, নাইজের ও মেকং এবং “পৃথিবীতে সমুদ্রে যত প্লাস্টিক জমা হয়, তার ৯০শতাংশ এইসকল নদীগুলো দ্বারা বাহিত হয়”।
 
৪০ ⟶ ৪২ নং লাইন:
 
=== বিন্দু উৎস ===
[[চিত্র:Jacuecanga_Angra_dos_Reis_Rio_de_Janeiro_Brazil_Brasfels.JPG|থাম্ব|ব্রাজিলের [[রিউ দি জানেইরু]]<nowiki/>র একটি জাহাজঘাটায় বিন্দু উৎস দূষণ।]]
দূষণকারী পদার্থ যদি একটি নির্দিষ্ট চিহ্নিতযোগ্য উৎস থেকে জলপ্রবাহে যুক্ত হয় (যেমন নলের মাধ্যমে, অথবা খানার মধ্যে দিয়ে), তবে তাকে বিন্দু উৎস জল দূষণ বলা হয়। এই ধরনের উৎসের উদাহরণ হিসেবে বলা যায় কোন নিকাশী জলের পরিশোধনকারী কারখানা, কোন শিল্পকারখানা, অথবা শহরের কোন বেনোজলের নর্দমা।
 
৪৬ ⟶ ৪৯ নং লাইন:
=== অ-বিন্দু উৎস ===
অ-বিন্দু উৎস দূষণ বলতে যেখানে একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে দূষণ ছড়ায় না, তাকে বোঝায়। এইধরনের দূষণ প্রায়শই একটি বৃহৎ অঞ্চলে অল্প পরিমাণ দূষণকারী পদার্থ জমা হতে হতে তার ক্রমবর্ধিত রূপের ফলে তৈরি হয়। এর একটি সাধারণ উদাহরণ হল সারযুক্ত কৃষিজমিতে নাইট্রোজেন যৌগের লিচিংয়ের ফলে বেরিয়ে যাওয়া। কৃষিক্ষেত্রে অথবা বনাঞ্চলে বেনোজলের সাথে মাটির উপাদান বেরিয়ে যাওয়াকেও অ-বিন্দু উৎস দূষণের উদাহরণ বলা যেতে পারে।
[[চিত্র:Yellow_Fish.jpg|থাম্ব|ভূপৃষ্ঠতলীয় নিকাশী দূষণের বাস্তুতান্ত্রিক প্রভাবের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যে ইউকে এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির নীল নর্দমা এবং হলুদ মাছ প্রতীকের ব্যবহার]]
 
পার্কিং স্থান, রাস্তাঘাট এবং বড়ো সড়ক থেকে দূষিত বেনোজলের নিকাশ, যাকে শহরের রানঅফ বলা হয়, তাও কিন্তু অ-বিন্দু উৎসের শ্রেণীতেই গণ্য হয়। এই রানঅফ একটি বিন্দু উৎসও হয়ে যেতে পারে কারণ এটাকে বিশেষভাবে বেনোজলের নিকাশী ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রবাহিত করা হয় এবং নলের মাধ্যমে তা স্থানীয় পৃষ্ঠতলীয় জলের মধ্যে গিয়ে মেশে।
 
৫৭ ⟶ ৬০ নং লাইন:
 
=== রোগ সংক্রামক জীবাণু ===
[[চিত্র:South_Asia_Poster_03.jpg|থাম্ব|দক্ষিণ এশিয়ার জনগণকে মানুষের কার্যকলাপের ফলে সৃষ্ট জল দূষণ সম্বন্ধে শিক্ষা দেওয়ার পোস্টার।]]
[[চিত্র:Sewer_overflow_RI_EPA.jpg|থাম্ব|স্যানিটারি নর্দমার জল উপচে পড়া থেকে রোধ করতে ব্যর্থ একটি ম্যানহোল।]]
[[চিত্র:Dumping_of_faecal_sludge_into_the_river.jpg|থাম্ব|[[কেনিয়া|কেনিয়ার]] [[নাইরোবি|নাইরোবির]] কোরোগোচো বস্তির কাছে একটি নদীতে খাটা পায়খানা থেকে মলের পাঁক নিয়ে এসে জমানো হয়েছে।]]
রোগসৃষ্টিকারী অণুজীবগুলোকে রোগ সংক্রামক জীবাণু বা প্যাথোজেন বলা হয়। এইসকল জীবাণুগুলো মানবদেহে বা প্রাণীদেহে জলবাহিত রোগ সৃষ্টি করতে পারে। কলিফর্ম ব্যাকটিরিয়া জলবাহিত রোগের প্রকৃত কারণ না হলেও এদেরকেই জল দূষণের একটি ব্যাকটিরিয় মানদণ্ড হিসেবে সাধারণভাবে ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য যেসকল অণুজীব দূষিত ভূপৃষ্ঠতলীয় জলে পাওয়া যায় এবং যেগুলো মানব শরীরের ক্ষতিসাধন করে সেগুলো হল:
 
৬৭ ⟶ ৭৩ নং লাইন:
 
রোগ সংক্রামক জীবাণু সেই নির্দিষ্ট স্থানটির শৌচব্যবস্থা (মলশোধন প্রকোষ্ঠ বা সেপটিক ট্যাঙ্ক, খাটা পায়খানা) অথবা অপর্যাপ্তরূপে শোধিত নিকাশী জলের থেকে অধিক মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ে। পুরোনো শহরের পুরোনো পরিকাঠামোর নিকাশী ব্যবস্থায় অবাঞ্ছিত বহির্গমনের (নল, পাম্প, ভালভের ফাটল) ফলে নর্দমার দূষিত জল বাইরে চলে আসতে পারে। কিছু শহরে সংযুক্ত নিকাশী ব্যবস্থা আছে যেগুলোর দূষিত জল ঝড় বৃষ্টির সময়ে অপরিশোধিত অবস্থাতেই বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে। নর্দমার দূষিত জলের পলিও (অধঃক্ষিপ্ত) জলাশয়কেও দূষিত করে।
[[চিত্র:Muddy_USGS.jpg|থাম্ব|কাদাময় নদী পলি দ্বারা দূষিত হচ্ছে।]]
 
গৃহপালিত পশু সংক্রান্ত কাজকর্ম যেখানে চলে সেসব জায়গা খারাপভাবে পরিচালিত হলেও রোগজীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে।
 
=== জৈব, অজৈব এবং ম্যাক্রোস্কোপিক দূষণকারী পদার্থ ===
এইসকল দূষণকারী পদার্থগুলো জৈব এবং অজৈব পদার্থ হতে পারে। অনেক রাসায়নিক পদার্থও বিষাক্ত হয়।
[[চিত্র:Garbage_Collector_In_Oakley_Creek.jpg|ডান|থাম্ব|A garbage collection boom to reduce pollution in an urban stream in [[Auckland]], New Zealand.]]
 
জৈব জল দূষকের মধ্যে যেগুলো পড়ে, তা হল:
 
১০৪ ⟶ ১১০ নং লাইন:
* নার্ডল, ছোট ছোট সর্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা জলের প্লাস্টিকের টুকরো।
* পরিত্যক্ত ভাঙা জাহাজ।
[[চিত্র:Brayton_Point_Power_Station.JPG|থাম্ব|The [[Brayton Point Power Station]] in Massachusetts discharges heated water to [[Mount Hope Bay]].]]
 
=== তাপমাত্রার পরিবর্তন ===
১১১ ⟶ ১১৮ নং লাইন:
 
== পরিমাপ ==
[[চিত্র:Research-_water_sampling_equipment.jpg|ডান|থাম্ব|[[Environmental science|Environmental scientists]] preparing water autosamplers.]]
জল দূষণকে পদ্ধতিগতভাবে বেশ কয়েকটি বৃহৎ ভাগে ভাগ করা যায়: ভৌত, রাসায়নিক এবং জৈব। বেশিরভাগের মধ্যেই রয়েছে নমুনা সংগ্রহ, এবং তারপর বিশেষভাবে কৃত বিশ্লেষণমূলক পরীক্ষা। কিছু কিছু পদ্ধতি যথাস্থানেই অবলম্বন করা হয়, নমুনা ছাড়াই, যেমন তাপমাত্রা। সরকারী সংস্থা এবং গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান প্রমিত, বৈধ বিশ্লেষণমূলক পরীক্ষা পদ্ধতিগুলো প্রকাশ করে যাতে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষার ঘটনা থেকে প্রাপ্ত ফলের তুলনা করা যেতে পারে।
 
১৩০ ⟶ ১৩৮ নং লাইন:
 
=== পৌরসভার বর্জ্যজলের শোধন ===
[[চিত্র:Deer_Island_MA.JPG|ডান|থাম্ব|[[Deer Island Waste Water Treatment Plant|Deer Island Wastewater Treatment Plant]] serving Boston, Massachusetts and vicinity.]]
উন্নত দেশের শহরে, পৌরসভার বর্জ্যজল (অথবা নিকাশী জল) কেন্দ্রীভূত নিকাশী জলের শোধনকারী কারখানা দ্বারা বিশেষভাবে পরিশোধিত হয়। ভালোভাবে পরিকল্পিত এবং পরিচালিত ব্যবস্থার মাধ্যমে (যেমন, মাধ্যমিক শোধনকারী পদক্ষেপ অথবা আরো উন্নত শোধন) ৯০ শতাংশ বা তার বেশি দূষণকারী পদার্থ নিকাশী জল থেকে দূর করা যায়। কোন কোন কারখানায় অতিরিক্ত ব্যবস্থা থাকে যাতে পুষ্টিকর উপাদান এবং রোগ সংক্রামক জীবাণু দূর করা যেতে পারে, কিন্তু এইসকল আরো উন্নত শোধনমূলক পদক্ষেপ ক্রমশই আরো বেশি ব্যয়বহুল হয়ে পড়ছে।
 
১৪৬ ⟶ ১৫৫ নং লাইন:
 
=== কলকারখানার বর্জ্যজলের শোধন ===
[[চিত্র:REDOX_DAF_unit_225_m3-h-1000_GPM.jpg|ডান|থাম্ব|[[Dissolved air flotation]] system for treating industrial wastewater.]]
কিছু শিল্পকারখানা থেকে বর্জ্যজল নিষ্কাশিত হয় যেগুলো গৃহস্থ বর্জ্যজলের মতই এবং নিকাশী জলের শোধনকারী কারখানা কর্তৃক পরিশোধিত করা যেতে পারে। যেসকল কলকারখানা থেকে বর্জ্যজলের সাথে উচ্চ ঘনত্বের জৈব পদার্থ (যেমন, তেল ও গ্রীজ), বিষাক্ত দূষণকারী পদার্থ (যেমন, ভারী ধাতু, উদ্বায়ী জৈব যৌগ) অথবা জৈব উপাদান যেমন অ্যামোনিয়া নির্গত হয়, তাদের বিশেষ রকম শোধনকারী ব্যবস্থা প্রয়োজন হয়। ছোটখাটো কলকারখানাগুলো একটি প্রাক-শোধনকারী ব্যবস্থা স্থাপন করে যার দ্বারা কিছু দূষণকারী পদার্থ বেরিয়ে যায় (যেমন, বিষাক্ত যৌগ), এবং তারপর এরা সেই অর্ধপরিশোধিত বর্জ্যজল পৌরসভার নিকাশী ব্যবস্থায় মুক্ত করে। যেসকল কলকারখানার বর্জ্যজলের পরিমাণ অত্যন্ত অধিক হয়, তারা নিজস্ব শোধনকারী ব্যবস্থা পরিচালনা করে। কিছু কলকারখানা তাদের নির্মাণ পদ্ধতির পুনর্পরিকল্পনা করে দূষণকারী পদার্থের দূরীকরণ অথবা হ্রাস করতে সফল হয়েছে; এই পদ্ধতিকে বলা হয় দূষণ রোধ।
 
১৫৩ ⟶ ১৬৩ নং লাইন:
* শীতলকারী টাওয়ার, যেগুলো বাষ্পীভবন অথবা তাপ স্থানান্তরের মাধ্যমে বর্জ্য তাপকে পরিবেশে স্থানান্তরিত করে
* কোজেনারেশন, এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বর্জ্য তাপ গৃহস্থ বাড়িতে অথবা কলকারখানায় তাপ ব্যবহারের জন্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা হয়।
[[চিত্র:Riparian_buffer_on_Bear_Creek_in_Story_County,_Iowa.JPG|থাম্ব|[[Riparian buffer]] lining a creek in [[Iowa]].]]
 
=== কৃষিজমির বর্জ্যজলের পরিশোধন ===
১৬৪ ⟶ ১৭৫ নং লাইন:
 
=== নির্মাণ অঞ্চল থেকে ভূমিক্ষয় এবং পলি অধঃক্ষেপের নিয়ন্ত্রণ ===
[[চিত্র:Silt_fence_EPA.jpg|ডান|থাম্ব|[[Silt fence]] installed on a construction site.]]
নির্মাণ অঞ্চলের পলি অধঃক্ষেপ নিম্নলিখিত উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়:
 
১৭৫ ⟶ ১৮৭ নং লাইন:
 
=== শহরের প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ (ঝোড়োজল) ===
{{See also|Green infrastructure}}
[[চিত্র:Trounce_Pond.jpg|ডান|থাম্ব|[[Retention basin]] for controlling [[urban runoff]]]]
শহরের প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ঝোড়োজলের প্রবাহ এবং গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ জরুরী এবং তার সাথে দরকার দূষকের নির্গমন রোধ। স্থানীয় সরকার ঝোড়োজলের ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি ব্যবহার করে শহরের প্রবাহের ফল নিয়ন্ত্রণ করে। এইসকল প্রযুক্তি, যাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জল দূষণের জন্য সবচেয়ে সেরা ব্যবস্থাপনা বলে উল্লেখ করেছে, তার দ্বারা জলের গুণমান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, অন্যান্য ক্ষেত্রে জলের গুণমানের উন্নতি করাও সম্ভব এবং কিছু ক্ষেত্রে উভয়ই করা যায়।