প্রতিপদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৫ নং লাইন:
প্রতিকণাগুলো পরস্পর যুক্ত হয়ে প্রতিপদার্থ গঠন করে। উদাহরন হিসেবে বলা যায়, পজিট্রন ( ইলেকট্রন এর বিপরীত কনা) এবং অ্যান্টি-প্রোটন মিলে গঠন করে অ্যান্টি- হাইড্রোজেন পরমাণু। কিছু কিছু ঘটনা থেকে দেখা যায়, প্রতিপদার্থের পারমাণবিক কনা থাকা সম্ভব। অনেক অতিপরিচিত রাসায়নিক পদার্থের মৌলের পরমাণুর প্রতিপরমানু আছে বলে অনুমান করা হয়।
 
এই মহাবিশ্বে এখনো যতটুকু পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে, তাতে সাধারণ পদার্থই বেশি। কেন মহাবিশ্বে সাধারণ ও প্রতিপদার্থ এর মিশ্রনমিশ্রণ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় সে ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য গবেষণা হয়েছে। এই পদার্থ ও প্রতিপদার্থ এর অসামঞ্জস্যতা পদার্থবিদ্যার অন্যতম একটি সমস্যা যার সমাধান এখনো করা যায়নি। এই অসামঞ্জস্যতা যে উপায়ে তৈরি হয় তাকে বলে বেরিওজেনেসিস (Bariogenesis)।
প্রতিপদার্থের কনাগুলো তৈরি করা অত্যন্ত কঠিন। পার্টিকেল অ্যাকসেলেরাটর (Partical Accelaretor) এবং তেজস্ক্রিয় ভাঙ্গন থেকে একক(Single) প্রতিকনা তৈরি করা যায়। অতি সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা অনেক প্রচেষ্টার পরে এন্টি-হিলিয়াম নিউক্লিয়াস তৈরি করতে পেরেছেন। এটাই এখনো পর্যন্ত তৈরি করা সব থেকে জটিল প্রতিকনা।