ঝলকারি বাঈ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Prakashroy140 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Prakashroy140 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১২ নং লাইন:
|death_date= {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|1857|04|04|1857|04|04|df=yes}}
| [[ব্রিটিশ ভারত]]
|movement=১৮৫৭ সালের ভারতীয় বিদ্রোহে ভূমিকা, গোয়ালিয়র দখল
|movement=[[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন]]
|
|religion = [[হিন্দু]]
}}
২৮ ⟶ ২৭ নং লাইন:
है इतिहास में झलक रही,
 
                ঝলকারী বাঈ ঝাঁসির রানী লক্ষ্মী বাঈয়ের সৈন্যদের মধ্যে মহিলা শাখার দুর্গা দলের সেনাপতি ছিলেন। ঝলকারী বাঈ ও লক্ষ্মী বাঈ দুজনকেই দেখতে এক। ঝলকারীকে দেখে ইংরেজরাও কখনো বুঝতে পারেনি, যে ইনি লক্ষ্মী বাঈ নন। এই কারণে ঝলকারী বাঈ, [[রানী লক্ষ্মী বাঈয়েরবাঈ]]য়ের ছদ্দবেশ ধারন করে যুদ্ধ করতেন। এই ভাবে শত্রুকে বার বার ধোঁকা দিয়েছিলেন ঝলকারী বাঈ। তার জীবনের শেষ সময়েও তিনি রানী লক্ষ্মী বাঈয়ের ছদ্দবেশ ধারন করে যুদ্ধ করেছিল ও ইংরেজদের হাতে ধরা পড়েন। আর অন্যদিকে রানী লক্ষ্মী বাঈ তার রাজমহল থেকে বেরিয়ে যেতে সমর্থ হয়েছেন। ঝলকারী বাঈ প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁসির রানীর সঙ্গে ব্রিটিশ সেনাদের বিরুদ্ধে অতুলনীয় বীরত্বের সাথে লড়াই করেছিলেন। অনেক লড়াইয়ে তারা ব্রিটিশদের পরাজিত করেছিল। যদি রানী লক্ষ্মী বাঈয়ের সৈন্যদের মধ্যে কেউ বিশ্বাসঘাকতা না করতো, তবে ঝাঁসির রাজমহল ইংরেজ সেনার হাতে আসা সম্ভব হতো না।
 
                ঝলকারী বাঈয়ের জন্ম ২২ শে নভেম্বর ১৮৩০ সালে ঝাঁসির পাশেই ভোজলা গ্রামে হয়েছিল। তার পিতার নাম ছিল সদোবর সিংহ ও মাতার নাম ছিল যমুনা দেবী। ঝলকারী বাঈ যখন খুব ছোট, তখন তার মা তাকে ও পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। ঝলকারীর পিতা তাকে ছেলের মত করে মানুষ করেন। ঝলকারীকে ঘোড়ায় ওঠা ও অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। সেই সময়ে সামাজিক অর্থনৈতিক কারণে বেশি পড়াশোনা করতে পারে নি। কিন্তু  তিনি নিজেকে এক যোদ্ধা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। ঝলকারী বাঈ ছোটবেলা থেকেই অনেক সাহসী ও দৃঢ় বালিকা ছিলেন। তিনি ঘরের কাজ করেও জঙ্গলে গিয়ে গাছ কাটেন। একবার তার সামনা সামনি হয় বাঘের সঙ্গে। তিনি তার কুলহারি দিয়ে বাঘটিকে হত্যা করেন।