লিঙ্গ বৈষম্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sjumonsha (আলোচনা | অবদান)
আমাদের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী উল্লেখ ছিলো। উনি সকল জাতির জনক নন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Shakawat Hossain Shiam (আলোচনা | অবদান)
৫ নং লাইন:
'''প্রচলিত ধারণা:''' যে কোনও মূল্যে ছেলে চাই, কিন্তু তার জন্য চার পাঁচটা মেয়ের জন্ম দেব কেন ?
 
কন্যাসন্তান কে বড় করা মানে প্রতিবেশীর বাগানে জল দেওয়া। আপনি তাদের বড় করবেন, সকল রকম বিপদ থেকে তাদের রক্ষা করবেন, তাদের বিয়ে ও বিয়ের পণের জোগাড় করবেন কিন্ত্তুকিন্ত অবশেষে তারা আপনাকে ছেড়ে চলেই যাবে। ছেলেরা নিদেন পক্ষে বংশরক্ষা করবে, বৃদ্ধ বয়সে বাবা মায়ের দেখাশোনা করবে এবং বাবা মায়ের শেষকৃত্য তারাই সম্পাদন করবে।
 
কন্যাসন্তানকে লেখাপড়া শেখানোর কোনও কারণ নেই। তাদের স্বাধীনতা দেওয়ার বা তাদের ইচ্ছানুসারে কোনও কাজ করতে দেওয়ার মানেই হয় না যত দিন না তাদের বিয়ে হয় । কারণ এ সমস্তই পরিবারের অতিরিক্ত দায়।
১৩ নং লাইন:
যে কোনও ক্ষেত্রেই জীবনের বাস্তবতাকে আমাদের গ্রহণ করতেই হবে। বৃদ্ধাশ্রমগুলোতে গেলেই বুঝতে পারা যায় ছেলেরা বাবা-মায়ের দেখাশোনা কতদূর করে। বরং অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় বৃদ্ধ বয়সে বাবা-মায়ের দেখাশোনা মেয়েরাই করছে।
 
মেয়েদেরও ছেলেদের মতোই বেঁচে থাকার অধিকার, [[উন্নতির অধিকার]], সুরক্ষার অধিকার এবং কোনও কিছুতে অংশ গ্রহণের অধিকার রয়েছে।
 
এ সব অধিকার থেকে মেয়েদের বঞ্চিত করা মানেই লিঙ্গ বৈষম্য এবং দারিদ্রের দুষ্টচক্রকে চিরস্থায়ী করা ।