অর্ধ সত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
৩৭ নং লাইন:
এর কিছু সময় পরে স্থানীয় বস্তির এক সহকর্মী তাঁর স্ত্রীকে হয়রান করা নিয়ে কিছু দুর্বৃত্তের সম্পর্কে অভিযোগ দায়ের করেন। অনন্ত তাদের খুঁজে পেয়ে বন্দী করেন এবং মারাত্মক মারধরের ব্যবস্থা করেন। ফলস্বরূপ স্থানীয় বিধায়ক অনন্তকে সাময়িক বরখাস্ত করার জন্য বলেন।
 
অনন্তের উর্ধতনঊর্ধ্বতন ইন্সপেক্টর হায়দার আলী রহস্যজনক অনন্তকে ব্যাখ্যা করেন যে দুর্বৃত্তরা বিধায়কদের লোক যারা নির্বাচনের সময় এবং রাজনৈতিক সমাবেশের সময় পেশী শক্তির কাজ করে। অনন্ত এই সুস্পষ্ট বিবেককে অস্বীকার করেন (তিনি কোনও ভুল করেন নি) এবং ট্রাইব্যুনালের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত হন। এতে যে ফল হবে না তা ব্যাখ্যা করে দেন হায়দার আলী। ট্রাইব্যুনালগুলির মাধ্যমে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিলম্বিত করা হয় বা কারচুপি করা হয় (দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদদের দ্বারা) এবং সেই সময়ের মধ্যে স্থগিতাদেশে কারও রেকর্ডের স্থায়ী কালো দাগের ব্যবস্থা করা হয় (কারণ অন্য কোনও রাজনীতিবিদ এ জাতীয় সমস্যায় সমাধানকারীকে মোকাবেলা করতে রাজি হবেন না)।
 
অনন্ত প্রথমে বিস্মিত হয়েছিলেন। হায়দারের পরিকল্পনায় নয়াদিল্লির তথা "কেন্দ্র" বা জাতীয় ক্ষমতার সাথে সংযোগের মধ্যস্থতাকারী দেশাইয়ের সমীপে তাঁকে নিয়ে গিয়ে ফেলে। দেশাইও চুপচাপ বিষয়টি দেখার জন্য উচ্চশক্তিকে আহ্বান জানান। এই ঘটনায় অনন্তের নৈতিকতা দোদ্যুল্যমান হয়। <!--: অপরাধীদের উপর তাঁর সৎকর্ম সম্পাদন করতে তাঁকে সবে আইনসম্মত ব্যবহার করতে হয়েছিল। -->